সম্মেলনের ১ বছর চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের আংশিক কমিটি

গত বছরের ৩০ মে চট্টগ্রাম নগর ইউনিট যুবলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: সংগৃহীত

সম্মেলনের এক বছরের বেশি সময় পর চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী যুবলীগের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

কমিটিতে মাহমুদুল হক সুমন চৌধুরীকে সভাপতি এবং দিদারুল আলমকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কমিটির কথা জানানো হয়।

নতুন কমিটির সভাপতি সুমন এবং সাধারণ সম্পাদক দিদারুল দুজনই চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ম-আহ্বায়ক ছিলেন।

গত বছরের ৩০ মে চট্টগ্রাম মহানগরীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। 

কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ সম্মেলনের দিন কোনো কমিটি ঘোষণা না দিয়ে পরবর্তীতে কেন্দ্র থেকে কমিটি ঘোষণা করা হবে জানিয়ে সম্মেলন শেষ করেন।

তারপর দীর্ঘদিন কমিটি ঘোষণা না করায় পদ প্রত্যাশীদের অনেকেই হতাশ হয়ে পড়ছিলেন।

যোগাযোগ করা হলে যুবলীগের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'বিভিন্নভাবে যাচাই-বাছাই করে যোগ্য নেতাদের কমিটিতে স্থান দেওয়া হয়েছে।'

নতুন কমিটিতে সহসভাপতি পদ পাওয়া ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরী ডেইলি স্টারকে জানান, তিনি সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য জীবনবৃত্তান্ত জমা দিয়েছিলেন। তবে এ পদে তিনি সন্তুষ্ট।

ওয়াসিম বর্তমানে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের একজন ওয়ার্ড কাউন্সিলর। তিনি বলেন, 'আমি যে পদের দায়িত্ব পেয়েছি, নেতৃবৃন্দ আমাকে সহসভাপতি পদের যে দায়িত্ব দিয়েছেন, তাতে আমি সন্তুষ্ট।'

সাবেক ছাত্রনেতা ও চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. সালাহউদ্দিন মহানগর যুবলীগের সভাপতি পদের জন্য জীবনবৃত্তান্ত জমা দিয়েছিলেন। নতুন কমিটিতে তাকে যুগ্ম-সম্পাদক করা হয়েছে। তিনি ডেইলি স্টারকে বলেন, 'নেতৃবৃন্দ আমাকে যোগ্য মনে করে যে পদের দায়িত্ব দিয়েছেন, তাতে আমি সন্তুষ্ট।'

কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সদস্য দেবাশীষ পালকে করা হয়েছে সহসভাপতি। প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি জানান, তার কোনো প্রতিক্রিয়া নেই।

Comments

The Daily Star  | English
cyber security act

A law that gagged

Some made a differing comment, some drew a political cartoon and some made a joke online – and they all ended up in jail, in some cases for months. This is how the Digital Security Act (DSA) and later the Cyber Security Act (CSA) were used to gag freedom of expression and freedom of the press.

10h ago