বিচিত্র দিবস

আজ বাবলগাম দিবস

বছরের প্রত্যেকটি দিন কোনো কোনো দিবস আছেই। এই যেমন প্রতি বছর ফেব্রুয়ারির প্রথম শুক্রবার বাবলগাম দিবস উদযাপন করা হয়। যদিও বাবলগাম নিয়ে আমাদের ছেলেবেলার স্মৃতি খুব বেশি সুখকর নয়। কারণ, কারো অভিভাবক বাবলগাম খাওয়া পছন্দ করতেন না। তবুও, জীবনে একবারও বাবলগাম চিবাইনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কষ্টকর।

বছরের প্রত্যেকটি দিন কোনো কোনো দিবস আছেই। এই যেমন প্রতি বছর ফেব্রুয়ারির প্রথম শুক্রবার বাবলগাম দিবস উদযাপন করা হয়। যদিও বাবলগাম নিয়ে আমাদের ছেলেবেলার স্মৃতি খুব বেশি সুখকর নয়। কারণ, কারো অভিভাবক বাবলগাম খাওয়া পছন্দ করতেন না। তবুও, জীবনে একবারও বাবলগাম চিবাননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কষ্টকর।

অবশ্য অভিভাবকদের বাবলগাম পছন্দ না করার অনেকগুলো যুক্তি আছে। যেমন- এটি কোনোভাবেই পুষ্টিকর নয়, দাঁতের জন্যও ক্ষতিকর। আবার কোনো কারণে চুলে বা পোশাকে লেগে গেলে তো ভয়ঙ্কর বিপদ। আমাদের অনেকের ছেলেবেলায় হয়তো এই ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার মুখে পড়তে হয়েছে।

২০০৬ সালে লেখক রুথ স্পিরো প্রথম বাবলগাম দিবস পালন করেন। সেই থেকে প্রতি বছর ফেব্রুয়ারির প্রথম শুক্রবার বাবলগাম দিবস পালন করা হচ্ছে। রুথ স্পিরো সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, এমন একটি দিন দরকার যেদিন বাবলগামের গুরুত্ব সবার কাছে তুলে ধরা হবে। তার এই সিদ্ধান্ত দারুণ সাড়া ফেলেছিল। তারপর থেকে বাবলগাম দিবসটিও জনপ্রিয় হতে শুরু করে। বিশেষ করে শিশুদের কাছে।

ওয়াল্টার ডাইমার নামের এক ব্যক্তি নতুন গাম রেসিপি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। তিনি যে রেসিপি তৈরি করেন সেটিকে ব্লিবার ব্লুবার নাম দেন। এটি চুইংগামের চেয়ে কম আঠালো ছিল এবং আরও সহজেই প্রসারিত হতো। এই গামটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং শেষ পর্যন্ত ডাবল বাবল নামকরণ করা হয়। এই বাবলগাম দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরেও বাবলগামের প্রভাবশালী ব্র্যান্ড ছিল।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago