প্রায় ১৫০টিরও বেশি দেশ ইতোমধ্যে ফিলিস্তিনকে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলেও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি ও জাপানসহ বেশিরভাগ পশ্চিমা শক্তিশালী রাষ্ট্র এখনো দেশটিকে স্বীকৃতি দেয়নি।
তবে তার এই পদক্ষেপকে বিশ্ব অর্থনীতির জন্য বড় ধাক্কা হিসেবে অভিহিত করেছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান। লাখো মানুষের ওপর এই শুল্কারোপের ভয়াবহ প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
পুতিন জানান, রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি আলোচনা শুরু করে ট্রাম্প এটাই প্রমাণ করেছেন যে তিনি শান্তি চান।
কারাসিন বলেন, ‘আমরা আলোচনা চালিয়ে যাব। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই আলোচনায় যুক্ত করব। সর্বোপরি, জাতিসংঘ ও সুনির্দিষ্ট কিছু দেশ এতে যুক্ত হবে।’
রিয়াদের রিৎজ-কার্লটন হোটেলে বৈঠকের আয়োজন করেছে সৌদি মধ্যস্থতাকারীরা।
ট্রাম্প জানান, যুদ্ধরত দুই পক্ষের মধ্যে ‘কিছু সুনির্দিষ্ট সম্পদ ভাগাভাগি করে নেওয়ার’ বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে।
আতশবাজির যন্ত্র থেকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব ইতিবাচক বলে তারা মনে করছেন।
ট্রাম্প জানান, এই চুক্তির মূল্যমান এক ট্রিলিয়ন ডলার হতে পারে এবং তিনি নিশ্চিত করবেন, মার্কিন করদাতারা ‘তাদের টাকা তো ফিরে পাবেনই, সঙ্গে বাড়তি কিছুও পাবেন।’
জার্মানির নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার হস্তক্ষেপেরও সমালোচনা করেছেন তিনি।
নতুন চ্যান্সেলর হতে পারেন সিডিইউ নেতা ফ্রিডরিশ ম্যার্ৎস। তিনি ইতোমধ্যেই জানিয়েছেন, ইউরোপকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইলন মাস্কের ছত্রছায়া থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
১৪ ফেব্রুয়ারি রোমের একটি ক্লিনিকে ভর্তি হন পোপ।
মূলত মার্কিন-রুশ বৈঠককে ‘বৈধতা’ দিতে রাজি নন জেলেনস্কি। এ কারণেই তিনি আপাতত সৌদি আরবে যাচ্ছেন না। এ বিষয়টি সম্পর্কে জানেন এমন দুই সূত্র রয়টার্সকে এ কথা জানিয়েছেন।
সৌদি স্থানীয় সময় সকালে মার্কিন-রুশ কূটনীতিবিদরা রাজধানী রিয়াদের দিরিয়াহ প্রাসাদে বৈঠকে বসেছেন বলে জানিয়েছেন সাংবাদিকরা।
সামাজিক মাধ্যম এক্সে দেওয়া পোস্টে লাভরভ ও উশাকভের সৌদি আরবে পৌঁছানোর ভিডিও শেয়ার করে মাস্ক মন্তব্য করেন, ‘একেই বলে যোগ্য নেতৃত্ব।’
আজ ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার বৈঠকে আয়োজক-মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালনের পাশাপাশি শুক্রবার গাজা নিয়ে আরব নেতাদের সম্মেলনের আয়োজন করতে যাচ্ছে রিয়াদ।
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে ট্রাম্প আত্মবিশ্বাসী হয়ে বলেন, পুতিন যুদ্ধ বন্ধ করতে চান।
স্টারমার বলেন, ‘ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখা এক অর্থে এই মহাদেশ (ইউরোপ) ও আমাদের নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখার সমতুল্য’।