রিব্র্যান্ডেড টুইটারে আড়াই বছর পর ফিরে কারাগারে তোলা ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

রিব্র্যান্ডেড টুইটারে আড়াই বছর পর ফিরে কারাগারে তোলা ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প। ছবি: এক্স
রিব্র্যান্ডেড টুইটারে আড়াই বছর পর ফিরে কারাগারে তোলা ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প। ছবি: এক্স

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটারে) ফিরে এসেছেন। জর্জিয়ার নির্বাচনে কারচুপির মামলায় বৃহস্পতিবার আত্মসমর্পণ করলে গ্রেপ্তার করা হয় তাকে। ২০ মিনিট পর কারাগার থেকে বের হয়ে এসে প্রায় আড়াই বছর পর প্রথমবার মতো এক্সে পোস্ট করেন তিনি।

আজ বার্তাসংস্থা এপির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা গেছে।

মার্কিন কারাগারে আটকের পর যেকোনো কয়েদীর সামনে ও পাশ থেকে একটি ছবি তোলা হয়, যাকে মাগশট বলে। তিনি এই মাগশটের ছবি এক্সে পোস্ট করে লেখেন, 'নির্বাচনে হস্তক্ষেপ, কখনোই আত্মসমর্পণ নয়!'। সঙ্গে তিনি তার নির্বাচনী তহবিল গঠনের উদ্দেশে চালু করা ওয়েবসাইটের লিংকও যুক্ত করেন।

২০২১ সালের ৮ জানুয়ারিতে তৎকালীন টুইটারে তিনি শেষবারের মতো পোস্ট করেন। এরপর তার অ্যাকাউন্ট অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য স্থগিত রাখা হয়।

ইলন মাস্ক টুইটার কিনে নেওয়ার পর ২০২৩ এর নভেম্বরে ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট আবারো চালু করা হয়। তবে এতদিন পর্যন্ত তিনি এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করেননি। তিনি টুইটারে নিষেধাজ্ঞায় পড়ার পর নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশাল চালু করেন এবং জানান, 'আমি ট্রুথ সোশাল নিয়ে আনন্দিত আছি।'

আজ আবার এক্সে পোস্ট করলেন তিনি। ইতোমধ্যে ট্রাম্পের এই বার্তাটি দেখা হয়েছে ৪ কোটি ৮৫ লাখ বার, কমেন্ট এসেছে ১ লাখ ২২ হাজার, রিশেয়ার হয়েছে ২ লাখ ২৮ হাজার এবং রিঅ্যাকশন দিয়েছেন ৬ লাখ ২০ হাজার মানুষ।

২০২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফল উল্টে দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গতকাল জর্জিয়ায় আত্মসমর্পণ করেন ট্রাম্প। ট্রাম্পই প্রথম কোনো প্রেসিডেন্ট যিনি এ ধরনের মামলায় গ্রেপ্তার হলেন।

নির্বাচনে কারচুপির মামলায় বৃহস্পতিবার আত্মসমর্পণ করলে গ্রেপ্তার করা হয় তাকে। তবে ২০ মিনিট পরে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

ট্রাম্পকে বিচারের অপেক্ষায় আটলান্টা জেল থেকে মুক্তি পেতে ২ লাখ ডলারের জামিন বন্ড দিতে হয়েছে।

পরে, তিনি মামলাটিকে 'প্রহসনের বিচার' হিসেবে আখ্যা দেন।

Comments

The Daily Star  | English

A budget without illusions

No soaring GDP promises. No obsession with mega projects. No grand applause in parliament. This year, it’s just the finance adviser and his unemotional speech to be broadcast in the quiet hum of state television.

6h ago