সাক্ষাৎকারে ট্রাম্পকে সরাসরি প্রশ্ন করা হয়, প্রেসিডেন্ট হিসেবে সংবিধান রক্ষা করা তার দায়িত্ব কিনা। জবাবে ট্রাম্প বলেন, 'আমি জানি না।'
বর্তমানে চীন বিশ্বের ৭০ শতাংশের বেশি বিরল খনিজ প্রক্রিয়াজাত করে। পশ্চিমা প্রযুক্তি ও প্রতিরক্ষা শিল্প এই কাঁচামালের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।
২২ এপ্রিল ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুক হামলায় ২৬ জন নিহতের পর গতকালও সীমান্তে রাতভর গুলি বিনিময় করেছে ভারত-পাকিস্তানের সেনারা।
ট্রাম্পের দাবি, ওয়াশিংটন-কিয়েভের খনিজ সম্পদ চুক্তি সই ইউক্রেনের জন্য মঙ্গলজনক পদক্ষেপ এবং এর মাধ্যমেই দেশটি নিরাপদ থাকবে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘শিলা’ নামের ওই ক্যাঙ্গারুর মহাসড়কে নির্ভীক ঘোরাফেরার ভিডিও বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।
ট্রাম্প গর্বের সঙ্গে বলেন, ‘দ্বিতীয় মেয়াদে আমি দেশ চালাচ্ছি, পৃথিবীও চালাচ্ছি।’
আত্মবিশ্বাস নিয়ে নেতানিয়াহু ঘোষণা দেন, ‘ইরানের হাতে কোনো ধরনের পরমাণু অস্ত্র থাকবে না।’
২০১৭ সালে ট্রাম্প রিয়াদের কাছে ১১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের অস্ত্র বিক্রির প্রস্তাব দিয়েছিলেন। তবে ২০১৮ সাল নাগাদ মাত্র সাড়ে ১৪ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়।
কুখ্যাত গুয়ানতানামো বে কারাগারের পাশেই নির্মিত হবে ৩০ হাজার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন এই নতুন ডিটেনশন সেন্টার।
এখন পর্যন্ত জীবিত কাউকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন পুলিশের কর্মকর্তা।
মূলধারার মিডিয়াকে প্রায়ই ‘গণশত্রু’ আখ্যা দিয়ে বক্তব্য দেন ট্রাম্প। এখন তিনি টিকটকার ও পডকাস্টারদের মাধ্যমে তার সমর্থকদের কাছে পৌঁছানোর কৌশল গ্রহণ করেছেন বলে মনে করা হচ্ছে।
ট্রাম্প জানান, তিনি ‘শতভাগ নিশ্চিত নন’ যে প্রেসিডেন্ট হিসেবে তৃতীয় মেয়াদের জন্য তিনি লড়তে পারবেন কী না।
ট্রাম্প প্রশাসন এই সাগরের নাম বদলে গালফ অব আমেরিকা করেছে। সে অনুযায়ী গুগল ম্যাপেও আসছে পরিবর্তন। তবে বিষয়টাতে খানিকটা ‘ফাঁকি’ রয়েছে।
দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনার পর হোয়াইট হাউস একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।
ট্রাম্পের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হলে বিপদে পড়তে পারে যুক্তরাষ্ট্রের এই দুই মিত্র দেশ। এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকরা।
ট্রাম্প মন্তব্য করেন, গাজাবাসীদের সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগটি ‘সাময়িক বা দীর্ঘমেয়াদি’ হতে পারে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন যা মুসলিম-প্রধান দেশগুলোর ওপর আবারও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার ভিত্তি স্থাপন করতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন অধিকারকর্মীরা।
মার্কিন গোপন নথি থেকে জানা যায়, জরুরি খাদ্য এবং ইসরায়েল ও মিশরের জন্য সামরিক সহায়তা ছাড়া বাকি সব সহায়তা বন্ধ করেছে দেশটি।