হিমাগারের ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে কোথাও কৃষকরা রাস্তায় আলু ফেলে প্রতিবাদ জানিয়েছেন, কোথাও প্রত্যাশিত দাম না পেয়ে উৎপাদিত আলু গরুকে খাওয়ানোর খবরও এসেছে গণমাধ্যমে।
বাজারে আরও অনেক ফুলের সমাহার থাকতে গোলাপের এমন আলাদা কদর কেন? বাহারি এই ফুল কীভাবেই বা প্রেমের কিংবা বেদনার ভাব প্রকাশের ক্ষেত্রে অবিকল্প হয়ে উঠল?
নতুন শতাব্দীর সিকি ভাগ পেরিয়ে এসেও এমন দৃশ্যের কোনো হেরফের হয়নি।
এই পুরো পৃথিবীর ভেতর ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ উপত্যকা গাজাই হলো একমাত্র জনপদ, যেখানে মাতৃগর্ভেই হত্যার শিকার হয় শিশুরা। অথবা জন্মের পর মরতে থাকে গুলি-বোমার আঘাতে।
এমন সুলভ মৃত্যুর পরিসরেও গত সোমবার মধ্যরাতের পর যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে ঘুমন্ত গাজাবাসীর ওপর নতুন করে যে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে দখলদার ইসরায়েল, এতে বিস্ময়-ক্ষোভে বিমূঢ় গোটা বিশ্ব।
‘নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের’ প্রতিশ্রুতি নিয়ে জুলাই আন্দোলনের সংগঠকদের নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করা নতুন রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’র (এনসিপির) সমর্থকদের প্রত্যাশা, এ দল যেন দেশের মানুষের কথা বলে।...
এ শহর অন্ধ ভীষণ সময়কালে তবুও মুখর মিছিল যুদ্ধ হলে নেচে যায় শিরায় শিরায় যৌথ প্লাবন এ শহর রক্ত এবং ঘামের ভ্রমণ
ছবির এই শিশুটির মতো ঢাকার অনেক ছিন্নমূল মানুষের জন্ম ফুটপাতে, মৃত্যুও সেখানে।
‘কিন্তু গ্রামের বাচ্চারা অসুস্থ হয়ে পড়ছে। কারণ, লোডশেডিং হচ্ছে। খাবার পানি, লোডশেডিংয়ের মতো বিষয়গুলো মাথায় রেখেই স্কুল-কলেজ খোলা রাখার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।’
খররোদের তপ্ত দিনে প্রায় দুই কোটি মানুষের ব্যতিব্যস্ত ঢাকা মহানগরে এখন কৃষ্ণচূড়ার রাজত্ব।
‘...তার মুখে স্বপ্ন সাহসের ভর/ব্যথা সে তো জানে নাই- বিচিত্র এ-জীবনের ’পর/করেছে নির্ভর;/ রোম-ঠোঁট-পালকের এই মুগ্ধ আড়ম্বর।’
‘আমরা দুর্যোগ মাপি কেবল মানুষের মৃত্যু দিয়ে। মানুষ মারা গেলে তার সঙ্গে দুর্যোগের সম্পর্ক দেখি। সেটা ঠিক না। মানুষ না মরলেও অনেক বড় দুর্যোগ হতে পারে।'
অধিক তাপমাত্রা জনস্বাস্থ্যে বিরূপ প্রভাব ফেলে, বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের ওপর প্রভাব বেশি পড়ে।
২০২৩ সালের শুমারি অনুযায়ী সুন্দরবনে চিত্রা হরিণের সংখ্যা ১ লাখ ৩৬ হাজারের বেশি। ২০০৪ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮৩ হাজারের মতো।
কোনো গন্তব্য খুঁজে না পাওয়া ‘দেশ ও দশহীন’ দুই কোটি জনসংখ্যার এই ‘শূণ্যগর্ভা’ মহানগরের শূণ্য ইমারতগুলো এখন যেন একেকটি ‘নিঃস্ব খাঁচা’। পাড়া-মহল্লার খুপরি দোকানগুলোর ঝাঁপ এখনো বন্ধ।
রিকশার সিটকে বালিশ বানিয়ে ফুটপাতে শুয়ে থাকা এই শ্রমজীবী মানুষটির গভীর ঘুমের জন্য যে কোনো ওষুধের প্রয়োজন হয়নি, তা হয়তো নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।
‘এই ভাড়া কমানোর সুফল জনগণ পাবে না। ভাড়া বাড়ানো হলে পরিবহন মালিক-শ্রমিকেরা তা আদায়ে যেরকম তৎপর থাকেন, ভাড়া কমানো হলে তা বাস্তবায়নের কোনো উদ্যোগ চোখে পড়ে না।’