ঈদ উৎসব সমাজের ন্যায্যতা ও মানুষের সহমর্মিতাবোধের করুণ চিত্র তুলে ধরছে। অনেকের জন্য ঈদ আনন্দের উৎস না হয়ে বেদনার কারণ হয়ে উঠছে। ঈদের আনন্দের মূল শক্তি নিহিত রয়েছে সবাই মিলে তা কতটা উপভোগ করা যাচ্ছে...
জীবননির্বাহ করা এবং স্বপ্ন দেখার জন্য মানুষ ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রক্ত দিয়েছিল।
আওয়ামীলীগ শাসনামলে ব্যক্তিক ও সামাজিক সম্পর্কের ধরে ছিল গভীর ভাটল। গ্রামসম্পর্কের স্বাভাবিক গতিপ্রবাহ ধ্বংস করে ফেলা হয়েছিল। ভিলেজ পলিটিক্স চরম মাত্রা লাভ করেছিল।
খুনের খতিয়ান বড় হচ্ছে-যা বেদনাদায়ক! রাষ্ট্রীয় নিপীড়নে কবরের সারি দীর্ঘ হচ্ছে।
এ জন্য মিডিয়া এডুকেশন দরকার। বিষয়বস্তু বা উৎসের সত্যতা যাচাইয়ের সক্ষমতা দরকার। ভিউ আইটেমের ভেতর অনেকসময় অপতথ্য, ভুল তথ্য ও অসত্য থাকে।
মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, শ্রমজীবী-খেটে খাওয়া মানুষ বড় অসহায়। ব্যাগ হাতে তারা দুরুদুরু বুকে চলেন, অতৃপ্তি নিয়ে ফিরেন।
প্রশ্ন হলো ভাষার জন্য যে রক্ত দান-সেই রক্তের প্রতি রাষ্ট্রের দায় কতটুকু? সেই রক্তের প্রতি রাষ্ট্র কতটা সম্মান দেখাতে পারছে?
রাজনীতি এখন সামষ্টিক মুক্তির উপলক্ষ নয় বরং ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর সমৃদ্ধতার কারক। হালজামানার রাজনীতির কাছে গণমানুষ হেরে যাচ্ছে, জিতে যাচ্ছে ব্যক্তি ও গোষ্ঠী বিশেষ।
ঈদ উৎসব সমাজের ন্যায্যতা ও মানুষের সহমর্মিতাবোধের করুণ চিত্র তুলে ধরছে। অনেকের জন্য ঈদ আনন্দের উৎস না হয়ে বেদনার কারণ হয়ে উঠছে। ঈদের আনন্দের মূল শক্তি নিহিত রয়েছে সবাই মিলে তা কতটা উপভোগ করা যাচ্ছে...
জীবননির্বাহ করা এবং স্বপ্ন দেখার জন্য মানুষ ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রক্ত দিয়েছিল।
আওয়ামীলীগ শাসনামলে ব্যক্তিক ও সামাজিক সম্পর্কের ধরে ছিল গভীর ভাটল। গ্রামসম্পর্কের স্বাভাবিক গতিপ্রবাহ ধ্বংস করে ফেলা হয়েছিল। ভিলেজ পলিটিক্স চরম মাত্রা লাভ করেছিল।
খুনের খতিয়ান বড় হচ্ছে-যা বেদনাদায়ক! রাষ্ট্রীয় নিপীড়নে কবরের সারি দীর্ঘ হচ্ছে।
এ জন্য মিডিয়া এডুকেশন দরকার। বিষয়বস্তু বা উৎসের সত্যতা যাচাইয়ের সক্ষমতা দরকার। ভিউ আইটেমের ভেতর অনেকসময় অপতথ্য, ভুল তথ্য ও অসত্য থাকে।
মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, শ্রমজীবী-খেটে খাওয়া মানুষ বড় অসহায়। ব্যাগ হাতে তারা দুরুদুরু বুকে চলেন, অতৃপ্তি নিয়ে ফিরেন।
প্রশ্ন হলো ভাষার জন্য যে রক্ত দান-সেই রক্তের প্রতি রাষ্ট্রের দায় কতটুকু? সেই রক্তের প্রতি রাষ্ট্র কতটা সম্মান দেখাতে পারছে?
রাজনীতি এখন সামষ্টিক মুক্তির উপলক্ষ নয় বরং ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর সমৃদ্ধতার কারক। হালজামানার রাজনীতির কাছে গণমানুষ হেরে যাচ্ছে, জিতে যাচ্ছে ব্যক্তি ও গোষ্ঠী বিশেষ।
এস এম সুলতান মনের আনন্দে ঘুরতেন, মানুষের সঙ্গে মিশতেন, কথা বলবেন। তার ছিল সখ্যপ্রিয়তা। হাটে-ঘাটে, প্রান্তিক মানুষদের মধ্যে তাঁর ছিল সহজ বিচরণ। তিনি ছিলেন সহজমানুষ। অথচ প্রকাশে মার্গীয়।
ঈদুল আজহায় দুস্থ ও অসহায়দের হাতে দুটুকরো মাংস তুলে দেওয়ার অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা না করে মাংস মজুদ করতে তৎপর হয়ে উঠে।