গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচন

বেলা বাড়লেও ভোটারের দেখা নেই

গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচন
ফুলছড়ির নাপিতের হাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র। ছবিটি আজ সকাল ১০টায় তোলা। ৪ জানুয়ারি ২০২৩। ছবি: স্টার

গাইবান্ধা-৫ আসনের (ফুলছড়ি ও সাঘাটা) উপনির্বাচনে ভোট শান্তিপূর্ণ হলেও বেলা বাড়ার পরও ভোটারের দেখা তেমন মিলছে না।

আজ বুধবার সকাল থেকে ফুলছড়ি ও সাঘাটার বেশ কয়েকটি ভোটকেন্দ্র ঘুরে একই চিত্র দেখা গেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র দ্য ডেইলি স্টারকে জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত আড়াই ঘণ্টা ভোটগ্রহণ হলেও কোনো কেন্দ্রে ৫০, কোনো কেন্দ্রে ৬০, কোনো কেন্দ্রে ৭০ এর বেশি ভোট পড়েনি।

ফুলছড়ির উদাখালী উচ্চ বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে এক ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ৪৫টি। উদাখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোট পড়েছে ৩০টি।

নাপিতের হাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে দেড় ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ৬০টি।

ফুলছড়ির পশ্চিম ছালুয়া গ্রামের ভোটার সোলায়মান মিয়া ভোট দিয়েছেন নাপিতের হাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। তিনি ডেইলি স্টার বলেন, 'সুষ্ঠু পরিবেশে ভোট হচ্ছে। শীতের কারণে মানুষ এখনো ভোট দিতে আসতে পারছেন না।'

গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচন
নাপিতের হাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র। ছবিটি আজ সকাল ১০টায় তোলা। ৪ জানুয়ারি ২০২৩। ছবি: স্টার

'আশা করছি, দুপুরে ভোটারের সংখ্যা বাড়বে,' যোগ করেন তিনি।

সাঘাটার কুকরাহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২ হাজার ৫০৫ জন। সকাল ১১টা পর্যন্ত ৬ বুথে ভোট পড়েছে ১১০টি।

বেশিরভাগ ভোটকেন্দ্রে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের ছাড়া অন্য ২ প্রার্থীর এজেন্ট দেখা যায়নি।

বিকল্প ধারা বাংলাদেশের প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম ডেইলি স্টারকে বলেন, 'সব কেন্দ্রে এজেন্ট রেখেছি। কী কারণে এজেন্টরা যাননি খোঁজ নিচ্ছি।'

ভোটের পরিবেশ সম্পর্কে তিনি বলেন, 'এখন পর্যন্ত সন্তোষজনক পরিবেশে ভোট হচ্ছে।'

সকাল সাড়ে ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে তা চলবে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত।

Comments

The Daily Star  | English

Why 1971 still casts a shadow in Bangladesh-Pakistan relations

The truth of the 1971 remains buried in denial, distortion, and evasion

2h ago