আগামী ২৯ জানুয়ারির মধ্যে সাধারণ নির্বাচন না হলে দেশে সাংবিধানিক শূন্যতা তৈরি হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
গতকাল শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল এই চিঠির উত্তর দিয়েছেন।
তারা অবহিত করেছেন সিইসিকে যে, তারা পূর্ণাঙ্গ দল পাঠাবেন না। ছোট পাঠাবেন নাকি আংশিক পাঠাবেন বা এ দেশে যারা আছেন...সেটা পরবর্তীতে
কমিশন তফসিল ও ভোটের দিনের মধ্যে ৬০ থেকে ৭০ দিনের ব্যবধান রাখার কথা ভাবছে, যা গত দুই নির্বাচনের সময় ৪০ থেকে ৫২ দিনের ব্যবধান ছিল।
ভোটের পরিবেশ আমরা নিশ্চয়ই পর্যবেক্ষণ করতে থাকব। এটাকে বলে প্রক্ষেপণ; নির্বাচন তিন মাস পরে হবে, ছয় মাস পরে হবে কিন্তু আমাদের পর্যবেক্ষণ বা প্রক্ষেপণ অবশ্যই সজাগ রাখতে হবে।
‘নভেম্বরের প্রথমার্ধে মন্ত্রিসভার অল্প কয়েকজন সদস্য নিয়ে একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হতে পারে।’
মিডিয়ায় ওই বক্তব্যগুলো প্রচার করা যাবে না; যে বক্তব্যগুলোতে নির্বাচন কমিশন খাটো হবে, সরকার খাটো হবে।
তবে আমরা এখনো ভোটগ্রহণের কোনো তারিখ ঠিক করিনি।
‘খুব শিগগিরই সার্ভারটি চালু করা হবে।’
মিডিয়ায় ওই বক্তব্যগুলো প্রচার করা যাবে না; যে বক্তব্যগুলোতে নির্বাচন কমিশন খাটো হবে, সরকার খাটো হবে।
তবে আমরা এখনো ভোটগ্রহণের কোনো তারিখ ঠিক করিনি।
‘খুব শিগগিরই সার্ভারটি চালু করা হবে।’
বিএনএমের দলীয় প্রতীক নোঙর এবং বিএসপির প্রতীক একতারা বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
‘বিএনপির রাজনীতি যতদিন থাকবে, দেশে সন্ত্রাসের রাজনীতিও ততদিন থাকবে।’
তফসিল নিয়ে নির্বাচন কমিশন অবশ্য এখনো কোনো বৈঠক করেনি।
‘সেক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে আমরা বিশেষ ব্যবস্থা করব। আমি বলতে চাইছি, আমরা ওই কেন্দ্রগুলোয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আরও সদস্য মোতায়েন করতে যাচ্ছি।’
ফেসবুকে অপপ্রচার, ঘৃণামূলক মন্তব্য, সাম্প্রদায়িকতা লঙ্ঘন হয়; এমন ধরনের কনটেন্ট মুছে সহযোগিতা করতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে গত ২৫ মে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র।
এছাড়া, ব্যাংকে জমা রয়েছে ৭৩ কোটি ২৮ লাখ টাকা।