অর্থ পাচার মামলায় জি কে শামীমসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে রায় আজ

gk_shamim.jpg
এস এম গোলাম কিবরিয়া ওরফে জি কে শামীম | ছবি: এমরুল হাসান বাপ্পী/স্টার

ক্যাসিনো কাণ্ডে আলোচিত 'প্রভাবশালী' ঠিকাদার জি কে শামীমসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের (মানি লন্ডারিং) অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলা রায় ঘোষণার অপেক্ষায় রয়েছে।

আজ রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মো. নজরুল ইসলাম রায় ঘোষণা করবেন।

গত ৬ মার্চ রাষ্ট্রপক্ষ যুক্তিতর্ক শেষ করে মামলায় সরকারি প্রকল্পের শীর্ষ ঠিকাদার জি কে শামীম ও তার ৭ দেহরক্ষীর সর্বোচ্চ শাস্তি চায়।

মামলার অভিযোগকারীসহ রাষ্ট্রপক্ষের ২৩ জন সাক্ষীর জবানবন্দি রেকর্ড করেছেন বিচারক।

২০২০ সালের ১০ নভেম্বর একই আদালত এই মামলায় জি কে শামীম এবং তার ৭ দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে।

অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) অতিরিক্ত বিশেষ সুপার ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আবু সাঈদ অভিযোগপত্রে বলেন, শামীমের বিভিন্ন ব্যাংকে ১৮০টি ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্টে ৩৩৭ দশমিক ৩ কোটি টাকা রয়েছে। রাজধানীতে দুটি বাড়ি, ৪১ কোটি টাকা মূল্যের ৫২ কাঠা জমি আছে।

বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা শামীম সরকারি দপ্তরে টেন্ডারবাজি এবং বাস টার্মিনাল ও গরুর হাটে চাঁদাবাজি করে সম্পদ অর্জন করেছেন বলেও অভিযোগ আনা হয়।

২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের সদস্যরা শামীমকে চাঁদাবাজি ও টেন্ডার কারসাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার করে। তার দেহরক্ষীদেরও গ্রেপ্তার করা হয়। পরে শামীমের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় ৩টি মামলা করে র‌্যাব।

গত বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর ঢাকার আরেকটি ট্রাইব্যুনাল অস্ত্র মামলায় জি কে শামীম নামে পরিচিত এসএম গোলাম কিবরিয়া ও তার ৭ দেহরক্ষীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়।

Comments

The Daily Star  | English
cyber security act

A law that gagged

Some made a differing comment, some drew a political cartoon and some made a joke online – and they all ended up in jail, in some cases for months. This is how the Digital Security Act (DSA) and later the Cyber Security Act (CSA) were used to gag freedom of expression and freedom of the press.

10h ago