কুষ্টিয়ায় সংস্কৃতিকর্মীদের কণ্ঠে জাতীয় সংগীত

সংস্কৃতিকর্মীরা বলেন, পত্রপত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে যেসব খবর দেখছি, তা আতংকের। আমাদের জাতীয় সংগীতের ওপর কোনো আঘাত সহ্য করা হবে না।
কুষ্টিয়া পৌরসভার সামনে সমবেতকণ্ঠে জাতীয় সংগীত গান সংস্কৃতিকর্মীরা। ছবি: স্টার

কুষ্টিয়ায় সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত গাইলেন সংস্কৃতির্মীরা। শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে শহরের বিজয় উল্লাসে 'কণ্ঠে কণ্ঠে জাতীয় সংগীত' কর্মসূচিতে অংশ নেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, অভিনয় শিল্পী, সংগীত শিল্পী ও থিয়েটারকর্মীরা।

জাতীয় সংগীত শেষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক সরওয়ার মুর্শেদ রতন বলেন, জাতীয় সংগীত গাওয়ার সময় আমাদের মুক্তিযুদ্ধের কথা মনে পড়ে। জাতীয় সংগীত গাওয়ার সময় আমাদের ৩০ লাখ শহীদের কথা মনে পড়ে।

হঠাৎ জাতীয় সংগীত গাওয়ার তাগিদের বিষয়ে সরওয়ার মুর্শেদ বলেন, স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরে এসে দেশে সাম্প্রদায়িকতা বেড়েছে। সমাজে অর্থনৈতিক বৈষম্য বেড়েছে, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। দীর্ঘকাল থেকেই এসব চলছে। এ কারণেই আমরা জাতীয় সংগীত গাইছি, যেন এর মাধ্যমে একটি অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাস্তবায়ন হয়, আমরা দেশপ্রেমিক হয়ে উঠি।

উপস্থিত সংস্কৃতিকর্মীরা বলেন, পত্রপত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে যেসব খবর দেখছি, তা আতংকের। আমাদের জাতীয় সংগীতের ওপর কোনো আঘাত সহ্য করা হবে না।

Comments

The Daily Star  | English

Mob justice is just murder

Sadly, when one lynching can be said to be more barbaric than another, it can only indicate the level of depravity of some our university students

1h ago