কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করি না: অপূর্ব

জিয়াউল ফারুক অপূর্ব | ছবি: সংগৃহীত

জিয়াউল ফারুক অপূর্ব অভিনয় করছেন ১৮ বছর ধরে। পেয়েছেন অসম্ভব জনপ্রিয়তা। টেলিভিশন নাটক এবং ওটিটি—দুই মাধ্যমেই সফল তিনি।

সম্প্রতি প্রথমবারের মতো ভারতীয় বাংলা সিনেমায় অভিনয়ও করেছেন। 'কলকাতায় চালচিত্র' সিনেমায় তার বিপরীতে আছেন রাইমা সেন। ২০ ডিসেম্বর মুক্তি পেতে যাওয়া সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন প্রতিম ডি গুপ্ত।

ওয়েব সিরিজ, জিয়াউল ফারুক অপূর্ব, হইচই, ওটিটি,
জিয়াউল ফারুক অপূর্ব। ছবি: স্টার

এ বিষয়ে দ্য ডেইলি স্টারকে অপূর্ব বলেন, 'কলকাতার দর্শকরা ইউটিউবের কল্যাণে ইতোমধ্যে আমার অভিনীত অনেক নাটক ও ওয়েব সিরিজ দেখেছেন। আমার অভিনয়ের প্রশংসাও তারা করেছেন। এটা অবশ্যই ভালো লাগার বিষয়।'

তিনি বলেন, 'ডিসেম্বরে আমার অভিনীত সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে কলকাতায়। আমার বিশ্বাস কলকাতার দর্শকরা সিনেমাটি দেখবেন।'

শিগগির কাজল আরেফিন অমির নতুন ওয়েব ফিল্ম 'হাউ সুইট'র শুটিং শুরু করবেন অপূর্ব। ওয়েব ফিল্মে তার বিপরীতে অভিনয় করবেন তাসনিয়া ফারিণ। ভালোবাসা দিবসে এটি প্রচার হতে পারে।

সহশিল্পী ফারিণ সম্পর্কে অপূর্ব বলেন, 'ফারিণ অনেক ভালো করছে। ওর কাজ দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছে আগেই। আশা করছি আমাদের জুটিটাও ভালো হবে।'

অমি সম্পর্কে অপূর্বর ভাষ্য, 'তার কাজের ধরণ আলাদা। আমি বিশ্বাস করি, এটাও তেমনই হবে।'

জিয়াউল ফারুক অপূর্ব। ছবি: স্টার

১৮ বছরের ক্যারিয়ার নিয়ে তার বক্তব্য, 'দর্শকরাই আমাদের সব। তাদের কথা মাথায় রেখেই কাজ করি। তাই দর্শকদের কাছাকাছি থাকতে পারছি। আমি আমার দর্শকদের কাছে অনেক বেশি কৃতজ্ঞ।'

দীর্ঘ অভিনয় জীবনের কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করেন কি? এই প্রশ্নের জবাবে অপূর্ব বলেন, 'কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করি না। নিজেকে নিজের প্রতিযোগী মনে করি। সবাই আমার কলিগ। একই পরিবার আমরা। একসঙ্গে কাজ করি। কেউ বন্ধু, কেউ ভাই। এর বেশি না। সবাই শিল্পী। এখানে প্রতিযোগিতা হবে নিজের সঙ্গে, অন্যের সঙ্গে নয়।'

অভিনয়ের প্রতি দায়বদ্ধতা বিষয়ে তার ভাষ্য, 'শিল্পের প্রতি, অভিনয়ের প্রতি আমার দায়বদ্ধতা ও ভালোবাসা অনেক। ভালোবাসা ও দায়বদ্ধতা আছে বলেই এখনো খুব ভালোভাবে অভিনয় করে যাচ্ছি।'

Comments

The Daily Star  | English

US retailers lean on suppliers to absorb tariffs

Rather than absorbing the cost or immediately passing it on to consumers, many US apparel retailers and brands have turned to their suppliers in Bangladesh, demanding they share the pain

3h ago