পিএসএলে আসছে নতুন দুই দল, পাল্টে যাচ্ছে টুর্নামেন্টের সময়

ছবি: টুইটার

সেই ২০১৮ সালে নতুন একটি দল যুক্ত হয়েছিল পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল)। এরপর থেকে ছয়টি দল নিয়েই হয়েছে পাকিস্তানের ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টি-টোয়েন্টি লিগটির সবগুলো আসর। আগামী ২০২৫ সালের আসরেও থাকবে সমান সংখ্যক দল। তবে ২০২৬ সাল থেকে পিএসএলে যুক্ত হবে নতুন দুটি দল। দলের সংখ্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়ে গেলেও আগামী আসরের সময় নিয়েই এখন যত মাথাব্যথা পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি)।

ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ইএসপিএনক্রিকইনফো গতকাল শুক্রবার প্রকাশ করেছে এমন খবর। ফেব্রুয়ারি ও মার্চ- এই দুই মাসজুড়ে আয়োজিত হয়ে থাকে পিএসএল। আগামী বছর সেই সময় পাকিস্তানেই বসবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আসর। তাই একরকম বাধ্য হয়েই পিএসএলের সময় পরিবর্তন করতে হচ্ছে পিসিবিকে। কিছুটা পিছিয়ে তারা এপ্রিল ও মে মাসে আয়োজন করতে যাচ্ছে প্রতিযোগিতাটি। এখনও চূড়ান্ত ঘোষণা আসেনি। তবে ৭ এপ্রিল থেকে ২০ মে পর্যন্ত আগামী আসরের জন্য সময় বের করতে আগ্রহী পিসিবি। শুধু আগামী আসরই অবশ্য নয়, স্থায়ীভাবেই পিএসএল আয়োজনের জন্য এপ্রিল-মে মাসে সময় বরাদ্দ করতে চায় সংস্থাটি।

তবে গোলমালের ব্যাপার হচ্ছে, একই সময়ে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগও (আইপিএল) আয়োজিত হয়। তাই পিএসএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর মধ্যে কয়েকটি পিসিবির নতুন এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মত দিয়েছে। যদিও সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার পুরোপুরি পিসিবির।

ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর দুশ্চিন্তার জায়গা মূলত ক্রিকেটারদের পাওয়া নিয়ে। আইপিএলের সময়েই পিএসএল মাঠে গড়ালে বড় বড় সব তারকা ছাড়াই যে লড়াইয়ে নামতে হবে দলগুলোকে। সেক্ষেত্রে আইপিএলে দল না পাওয়া ক্রিকেটারদের নিয়েই তাদেরকে দল সাজাতে হবে।

তাছাড়া, দেশের বাইরেও আগামী পিএসএল আয়োজনের কথা ভাবছে পিসিবি। যদিও পুরো টুর্নামেন্ট নয়, শুধু ২০২৫ সালের পিএসএলের প্লে-অফ ও ফাইনাল। সেটি নির্ভর করছে আসন্ন আসরের সময় চূড়ান্ত হওয়ার ওপর। সময়টা যদি এপ্রিল-মে মাস হয়, তাহলেই মে মাসে লাহোরের প্রবল গরম এড়াতে ভিনদেশে পিএসএল করার ইচ্ছা পিসিবির। এক্ষেত্রে যুক্তরাজ্যের আবহাওয়ার ফায়দা নেওয়ার পাশাপাশি লিগটির জনপ্রিয়তা বাড়ানোর চিন্তাও কাজ করছে পিএসএলের আয়োজকদের মাথায়।

Comments

The Daily Star  | English

Uncovering the silent deaths of migrant women

In the shadows of booming remittance flows and the quiet resilience of Bangladesh’s labour diaspora, a disturbing reality persists: numerous Bangladeshi female migrant workers, particularly those employed as domestic help in Gulf countries, are returning home in coffins.

17h ago