অ্যাপল কি শুধুই খরচ কমানোর জন্য বিদেশে পণ্য তৈরি করে নাকি অন্য কোনো কারণও আছে। ভণিতা না করে বললে—আইফোন কি আদৌ যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি করা সম্ভব? অ্যাপলের সিইও টিম কুকের এ ব্যাপারে একটি বিখ্যাত বক্তব্য আছে।
যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া আইফোনের ৮০ শতাংশই চীনে তৈরি হয়।
ইন্দোনেশিয়া সরকারের মতে, অ্যাপল প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থ হয়েছে।
বিশ্লেষকদের দাবি, ফোনটিতে প্রতিশ্রুত এআই ফিচার এখনো যোগ না হওয়াতে অ্যাপল ব্যবহারকারীরা এই ফোন কিনতে দেরি করছেন।
ফোনটি দেখতে আইফোন ১৫ মডেলের মতোই। তবে এর ডিজাইনে কিছু সূক্ষ্ম পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আয়ারল্যান্ডে অ্যাপল অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর তুলনায় বেশি কর সুবিধা পেয়েছে।
অ্যাপলের সর্বশেষ ঘোষণা মতে ১২৮ গিগাবাইটের আইফোন ১৬’র দাম হবে ৭৯৯ ডলার (প্রায় ৯৫ হাজার ৮৮০ টাকা)। আইফোন ১৬ প্লাস (১২৮ জিবি) মডেলের দাম ৮৯৯ ডলার (প্রায় এক লাখ সাত হাজার ৮৮০ টাকা)।
সেপ্টেম্বরে আইফোন ১৬ বাজারে আনার ঘোষণা দিতে পারে অ্যাপল।
প্রথাগতভাবে অ্যাপলের সবচেয়ে সস্তা ফোন হচ্ছে আইফোন এসই। সর্বশেষ ২০২২ সালে বাজারে আনা হয়েছিল এসই মডেলের ফোন।
বিশ্লেষকরা জানান, আইফোন ১৫’র প্রি-অর্ডার প্রত্যাশাকে ছাড়িয়ে গেছে। বিশেষত, আইফোন ১৫ প্রো ও প্রো ম্যাক্স মডেলের উচ্চ চাহিদা দেখা গেছে।
অনুষ্ঠানটি অ্যাপলের ওয়েবসাইট, অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল, আইফোন, আইপ্যাড, ম্যাক ও অ্যাপল টিভি অ্যাপের মাধ্যমে লাইভ-স্ট্রিম করা হবে।
অ্যাপলের এই ইভেন্টটি সাধারণত সেপ্টেম্বর মাসের প্রথমার্ধেই অনুষ্ঠিত হয়। এ বছরের চূড়ান্ত তারিখ এখনো ঘোষণা করেনি অ্যাপল। তবে এটি সেপ্টেম্বরের ১২ তারিখে হওয়ার সম্ভাবনাই সবচেয়ে বেশি।
সর্বশেষ প্রান্তিকে আইফোন বিক্রি থেকে অ্যাপলের আয় হয়েছে ৩৯ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২ শতাংশ কম। ম্যাক থেকে আয় হয়েছে ৬ দশমিক ৮ বিলিয়র ডলার, যা ৭ শতাংশ কম এবং আইপ্যাড থেকে আয়...
লো এন্ড বা কম দামী ফোনের ক্ষেত্রে অ্যান্ড্রয়েড অনেক এগিয়ে থাকলেও হাইএন্ডে আইফোনকেই ওপরে রাখেন অনেকে। তবে ইদানিং স্যামসাংসহ অন্যান্য অ্যান্ড্রয়েড ফোন নির্মাতারাও বেশ কিছু উন্নত মডেলের ফোন বাজারে...
আজকের লেখায় আইফোনের ক্যামেরার কিছু ভিন্নধর্মী উপযোগিতা নিয়ে আলোচনা হবে।
২০১৯ সাল থেকে প্রতিষ্ঠানটি তাদের হাই-এন্ড আইফোন প্রো মডেলের দাম ৯৯৯ ডলার ও আরও বড় স্ক্রিনের ম্যাক্স মডেলের দাম ১০৯৯ ডলার ধার্য করছে। তবে শিগগির এই কাঠামোতে পরিবর্তন আসতে পারে।
২০১১ সাল থেকে অ্যাপল সব সাদা রঙের পণ্য তৈরি শুরু করে। এমনকি অ্যাপলের প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবসও এই ধারণা পছন্দ করতেন না।
এলসিজি অকশনস নামের একটি নিলামকারী প্রতিষ্ঠান এই আইফোনটিকে নিলামে তোলে। ৪ গিগাবাইট (জিবি) ধারণক্ষমতার ফোনটি ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ ডলারে বিক্রি হবে বলে ধারণা করা হয়েছিল।
সম্প্রতি ট্রু কলার অ্যাপটি আইওএস এবং অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য কল রেকর্ডিংয়ের সুবিধা নিয়ে এসেছে।