ওবায়দুল কাদের বলেন, তাদের হাতে ১৫ আগস্টের রক্তের দাগ, তাদের হাতে ২১ আগস্টের রক্তের দাগ, তাদের হাতে শ্রমিকের রক্তের দাগ। তারা আবার ক্ষমতায় আসতে পারলে রক্তে ভাসিয়ে দেবে।
‘কারও উসকানিতে যেন কারখানা ধ্বংস করা না হয়।’
শেখ হাসিনা থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক উভয় সফরের অংশ হিসেবে ছয় দিনের সরকারি সফরে গিয়েছিলেন।
সারাক্ষণ শুনি আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করতে হবে। অপরাধটা কী আমাদের?’
‘এখনো তাদের দুরভিসন্ধি হচ্ছে, বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করে কীভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যায়।’
‘আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচন কমিশনের যে সময়সীমা, তারপরও কেউ ইচ্ছা করলে প্রত্যাহার করতে পারবে।’
‘বিএনপির নেতারা কেউ বলতে পারবে না, আওয়ামী লীগ তাদের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র করেছে। হত্যা রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে না, সেটা বাংলাদেশের রাজনীতি আওয়ামী লীগ বারবার প্রমাণ করেছে।’
৮ মে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের প্রথম ধাপে মন্ত্রী ও এমপিদের প্রায় ১৬ জন নিকটাত্মীয় বা পরিবারের সদস্য উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
‘(বিএনপিকে) নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আমাদের হয়নি।’
বড় ও আধুনিক হাসপাতালের প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর কাছে।
আজকে যার বয়স ১৫ বছর, সে হয়তো ভাবতেও পারবে না যে, ১৫ বছর আগে—অর্থাৎ ২০০৯ সালের আগের বাংলাদেশ কী অবস্থায় ছিল!
কোথায় নিরাপত্তাহীনতা? এত রাতে শপিং করে কীভাবে? কারও জীবন তো বিঘ্নিত হয়নি! কারও নিরাপত্তা তো বিঘ্নিত হয়নি!
‘তারা হয়তো ভেবেছিল, বেগম খালেদা জিয়াকে কারারুদ্ধ করে দিলে বিএনপি ধ্বংস হয়ে যাবে।’
‘আমরা তদন্ত করে দেখছি, এ ধরনের কিছু পাওয়া গেলে সরকারকে অ্যাকশনে যেতে হবে।’
‘জলদস্যুদের হাতে জিম্মি ২৩ জনকে শিগগির দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।’
‘সব কিছু হারিয়ে বিএনপি এখন ভারত বিরোধিতায় নেমেছে। অ্যান্টি ইন্ডিয়া ক্যাম্পেইন।’
‘আমি এমপি, আমি নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করব, আমার একজন থাকবে, তাকে জেতানোর জন্য গোটা প্রক্রিয়া বাধাপ্রাপ্ত করব—এটা হতে পারবে না।’
‘এটা ভয়াবহ, একটি জাতি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে।’
‘বিএনপি যখন গণতন্ত্রের কথা বলে, মানবাধিকারের কথা বলে—ইতিহাস তখন বিদ্রূপের হাসি হাসে।’