ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স মিডিয়া সেল থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নাটোর-বগুড়া মহাসড়কের ডালসড়ক এলাকায় মাইক্রোবাসে আগুন দেওয়ার এই ঘটনা ঘটে।
মার্কেটের বাইরে উত্তর-পশ্চিম অংশের ফুটপাতে দাঁড়িয়ে কাঁদতে কাঁদতে মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন এক ব্যবসায়ী। তাকে বলতে শোনা গেল, ‘কিচ্ছু নাই। ছাই ছাড়া কিচ্ছু নাই।’
‘আমার দোকানে ৬০-৭০ লাখ টাকার মালামাল ছিল। চোখের পলকে সব পুড়ে গেল।’
ব্যবসায়ীরা পুড়ে যাওয়া দোকান হাতড়ে খুঁজছেন, কিছু পাওয়া যায় কি না। তবে তাদের ভাষ্য, ‘ছাই ছাড়া কিছু নেই’।
আহতদের কারো পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক নয় বলে জানা গেছে।
মাইক্রোবাসটির ইঞ্জিনে ত্রুটির কারণে আগুনের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কমান্ডার রতন রায়ের। তিনি বলেন, আগুন লাগার সময় গাড়িতে যাত্রী ছিলেন না। চালক বেরিয়ে যাওয়ায় হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।...
এখন সব জায়গায় সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে, এটারও আমরা সাহায্য নিচ্ছি।
আহতদের কারো পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক নয় বলে জানা গেছে।
মাইক্রোবাসটির ইঞ্জিনে ত্রুটির কারণে আগুনের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কমান্ডার রতন রায়ের। তিনি বলেন, আগুন লাগার সময় গাড়িতে যাত্রী ছিলেন না। চালক বেরিয়ে যাওয়ায় হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।...
এখন সব জায়গায় সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে, এটারও আমরা সাহায্য নিচ্ছি।
ঘটনাস্থলে আগুনে দগ্ধ হয়ে ৯ জন প্রবাসী বাংলাদেশি মারা গেছেন এবং ২ জন আহত হয়েছেন।
বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম জানান, নিহত ফরিদা ইয়াসমিন (৪৮) দুর্গাপুর উপজেলার শিবপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও বাগমারার মাদারীগঞ্জ বাজারের এজাজুল বাশার স্বপনের...
ফায়ার সার্ভিসের মোট ১৩টি ইউনিট সেখানে আগুন নেভাতে কাজ করছে।
উড়াল সড়কে ওঠার সময় বেশি গতি থাকায় এবং বাকের কারণে অ্যাম্বুলেন্সটি সড়কের বাম পাশের রেলিংয়ে আঘাত করে।
বিকেলে অ্যাম্বুলেন্সটির চালকও চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। ফলে ওই ঘটনায় নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ জনে।
তবে তাদের পরিচয় জানানো হয়নি।
প্রথমে ফ্যানে আগুন ধরে তা গলে যায়। সেখান থেকে বিছানায় আগুন ধরে গেলে একই ঘরে ঘুমিয়ে থাকা পরিবারের ৫ জনই দগ্ধ হন৷