ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
ঘরটি ভেতর থেকে তালাবদ্ধ ছিল। ওই পরিবারের ছয় সদস্যের সবাই দগ্ধ হয়ে মারা গেছেন।
বেলা ১১টা নাগাদ চেরাগি পাহাড় মোড়ে প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করেন, একটি স্বার্থান্বেষী মহল পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি বিনষ্ট করার চেষ্টা করছে এবং এ উদ্দেশ্যে তারা...
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ৫টার দিকে দীঘিনালা উপজেলা সদরের লারমা স্কয়ার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আজ শুক্রবার বিকেলে লুটপাটের পর আবারও আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
রোববার দিবাগত রাত ৯টার দিকে আগুন দেওয়ার এই ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন কারখানার সহকারী মহাব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম৷
রোববার রাতে এই আগুন লাগে।
তীব্র আগুনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে আশঙ্কা করছে সংশ্লিষ্টরা। তবে কীভাবে এই আগুনের সূত্রপাত তা এখনো জানা যায়নি।
আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে ৬টি ইউনিট
সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এই আগুন লাগে।
এখনো হতাহতের খবর যায়নি বলে জানান তিনি।
সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে আগুন লাগে
দেড় মাসে ৩ বার আগুনের ঘটনায় কমিটি গঠন
একটি দোকান থেকে আগুন লেগে ছড়িয়ে পড়ে
অগ্নিকাণ্ডের পর ফতুল্লার আশপাশের এলাকায় গ্যাস ও বিদ্যুৎ বিতরণ বন্ধ হয়ে যায়।
ফায়ার সার্ভিস ও নৌবাহিনী বলছে, আগুন নিয়ন্ত্রণে।
‘প্রাথমিকভাবে বনভূমির পাঁচ একর জায়গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’
আগুন লাগার সুনির্দিষ্ট কারণ অনুসন্ধান করতে বন বিভাগের পক্ষ থেকে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
শনিবার বিকেল ৪টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।