বিশ্লেষকদের মতে, রুশ হামলা আবারও শুরু হওয়াতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী শিগগির যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
এ বছরের জানুয়ারিতে ক্ষমতায় বসার পর থেকে ট্রাম্প ও তার বিলিয়নিয়ার মিত্র ইলন মাস্ক দুই লাখের বেশি কর্মীকে ছাঁটাই করেছেন।
চূড়ান্ত চুক্তিটি আগামী সপ্তাহের মধ্যে সই হতে পারে জানিয়েছেন ট্রাম্প।
আগামী কয়েক দিনের মধ্যে যুদ্ধবিরতির আলোচনা থেকে যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের গুটিয়ে নিতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফকে নিজেই স্বাগত জানান।
কারাসিন বলেন, ‘আমরা আলোচনা চালিয়ে যাব। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই আলোচনায় যুক্ত করব। সর্বোপরি, জাতিসংঘ ও সুনির্দিষ্ট কিছু দেশ এতে যুক্ত হবে।’
ইউক্রেনে সার্বিক যুদ্ধবিরতির চুক্তির আগে কৃষ্ণ সাগরে একটি সামুদ্রিক অস্ত্রবিরতি চুক্তি করতে সৌদি আরবের রিয়াদে বৈঠক করছেন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার কর্মকর্তারা।
রিয়াদের রিৎজ-কার্লটন হোটেলে বৈঠকের আয়োজন করেছে সৌদি মধ্যস্থতাকারীরা।
জেলেনস্কি জানান, ওয়াশিংটন ও কিয়েভের মধ্যে আংশিক যুদ্ধবিরতি নিয়ে যে মতৈক্য হয়েছে, তার ফলে দ্রুত বিদ্যুৎকেন্দ্র, বন্দর ও রেল পরিষেবার ওপর হামলা বন্ধ হবে।
কিম জং উন ইতোমধ্যেই প্রজ্ঞাপন জারি করে রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক চুক্তির এই অংশটি গ্রহণ করেছেন। তার আগে রাশিয়ার পার্লামেন্ট চুক্তির এই অংশটি গ্রহণ করেছিল।
বিশ্লেষকদের মতে, যদি রিপাবলিকান নেতা ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিগুলো রাখেন, তাহলে সামনের বছরগুলোতে বৈশ্বিক রাজনীতিতে বড়সড় পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে।
পুতিন আরও বলেন, ‘নির্বাচনী প্রচারণায় রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের কথা বলেছেন ট্রাম্প। বিশেষ করে ইউক্রেন সংকট নিরসনে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটি আমলে নেওয়া উচিত।’
এই সহায়তা উত্তর কোরিয়ার অর্ধেকের বেশি খাদ্যঘাটতি পূরণ করবে বলে দাবি করেন সুং-লাক।
পশ্চিমা গণমাধ্যমের মত, নানা বিধিনিষেধের বেড়াজালে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়ছে রাশিয়া। এ কারণেই উত্তর কোরিয়া ও ইরানের মতো দেশগুলোর সঙ্গে সহায়তা চুক্তি করছে মস্কো।
হারারির এই ‘নেক্সাস’ এক চিমটি ফ্যাক্ট আর বাকিটা ফিকশনের নামান্তে অদ্ভুত এক পরিবেশনা। তবে সমাজের বিপরীতে তথ্য প্রযুক্তিকে দেখার ক্ষেত্রে তার চিন্তাটা নিঃসন্দেহে অভিনব এবং গুরুত্ব বহন করে।
পুতিন বলেন, ‘রাশিয়ার বিরুদ্ধে কোনো পরমাণু শক্তিহীন দেশ আক্রমণ চালালে তা একরকম। কিন্তু সেই দেশ যদি পরমাণু শক্তিধর অন্য কোনো দেশ বা একাধিক দেশ থেকে সাহায্য পায়, তাহলে রাশিয়া বিষয়টিকে যৌথ আক্রমণ...
রুশ গণমাধ্যমের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সক্রিয় সেনার সংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীতে রাশিয়ার অবস্থান এখন দ্বিতীয়।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর এটাই সবচেয়ে মারাত্মক আক্রমণ বলে জানিয়েছে কিয়েভ।
ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর ওয়েস্টার্ন কমান্ড জানিয়েছে, মারা যাওয়ার আগে সেই পাইলট তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র ও একটি ড্রোন ধ্বংস করেন। দেশ রক্ষায় নিজের জীবন দিয়েছেন তিনি।