‘ঝড়ো হাওয়া আর সাগর উত্তাল থাকায় আগে আগে ফিরতে হচ্ছে। প্রতিবারই ক্ষতির মুখে পড়ছি। তারপরও জাল, জ্বালানি আর বরফ নিয়ে আবার প্রস্তুতি নিচ্ছি—হয়তো এবার ভাগ্য খুললেও খুলতে পারে।’
নদীতে চাঁদের ছায়া দেখতে দেখতে খেতে পারবেন গরম গরম ইলিশ ভাজা।
বৈরী আবহাওয়া কাটার পর গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার জেলেরা সাগরে মাছ ধরতে যায়।
চাঁদপুর বড় স্টেশন মাছ বাজারে দুই কেজি ৪৮০ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশ নিলামে ১৩ হাজার ৩৯০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বাংলা নববর্ষ শুরুর এক সপ্তাহ আগে ইলিশের চাহিদা আকাশচুম্বী, চাহিদা বাড়ায় বাজারে দামও এখন চড়া
বরিশাল পোর্ট রোডে ইলিশের পাইকারি বিক্রয়কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় অন্তত ৫০০ মণ ইলিশ মাছ সেখান এসেছে।
গত ২০ দিনের অভিযানে ১৭ হাজার ৭৩১ কেজি ইলিশ জব্দ করা হয়েছে।
বিভাগীয় মৎস্য অফিস থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ১৩ অক্টোবর থেকে ১৬ অক্টোবর মধ্যরাত পর্যন্ত বরিশাল বিভাগে ৪৫৫টি অভিযান চালানো হয়েছে এবং ১৪৩ বার মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার পাশাপাশি ৭২টি মামলা করা হয়েছে।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৪৯ প্রতিষ্ঠানকে দুই হাজার ৪২০ টন বা ২৪ লাখ ২০ হাজার কেজি ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেয় সরকার।
৪০ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে এসব ইলিশ
একদিনের ট্যুরে যেতে লঞ্চে যাওয়াই বেশি মজার।
সরকারি খাদ্যসহায়তার চাল বুঝে পাননি পটুয়াখালী জেলার নিবন্ধিত প্রায় ২০ হাজার জেলে।
জয়াদ্রিতার মা বাংলাদেশি ও বাবা ভারতীয়। এ কারণে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ উভয় সংস্কৃতির সঙ্গে তার সম্পর্ক একেবারে পারিবারিক।
‘গরিব মানুষ অন্য সময় তো আর মাছ কিনতে পারি না। দাম একটু কম হওয়ায় আজকে মাছ কিনছি। প্রতিবেশীর ফ্রিজে রাইখা খামু।’
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম জানিয়েছে, গত ১৫ বছরে ইলিশের উৎপাদন প্রায় ৯২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
এবারের দুর্গাপূজায় ভারতে মোট ৩ হাজার ৯৫০ মেট্রিকটন ইলিশ রপ্তানির কথা আছে।
প্রতি কেজি ইলিশের রপ্তানি মূল্য ধরা হয়েছে ১০ মার্কিন ডলার।
গতকাল ৬০০-৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মণপ্রতি ৫২ হাজার টাকায় বিক্রি হলেও আজ বিক্রি হচ্ছে ৫৪ হাজার টাকা।
ইলিশের নিরাপদ প্রজননের লক্ষ্যে সারাদেশে ২২ দিন ইলিশ আহরণ, পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়, মজুত ও বিনিময় নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।