সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
জয়া সাহা অভিযোগে বলেছেন তার স্বামী সঞ্জয় কুমার যৌতুকের দাবিতে তাকে মারধর করতেন। এই অভিযোগের তদন্ত করেন একজন ম্যাজিস্ট্রেট। তদন্ত রিপোর্ট বাদীর পক্ষে যায়।
আজ মঙ্গলবার এ বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জানিয়ে মাইকিং করে প্রশাসন। এতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজের সঙ্গে সর্ম্পকযুক্ত নয় এমন কেউ ক্যাম্পাসে প্রবেশ...
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ফুলপরী খাতুনকে হলের গণরুমে নির্যাতন চালানোর সময় মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছিলে ছাত্রলীগের নেত্রীরা। ঘটনার পর প্রায় একমাস পেরিয়ে গেলেও মোবাইল...
এই মুহূর্তে তিনি ক্যাম্পাসে অবস্থান করছেন।
'রাজনৈতিক পরিচয়' ব্যবহারের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা, বিশেষত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মনে করেন, এই রাজনৈতিক পরিচয় তাদেরকে আইন, নিয়ম, নীতি—প্রকারান্তরে সবকিছুর ঊর্ধ্বে...
বুধবার দুপুরে বিচারপতি জেবিএম হাসান ও বিচারপতি রাজিক-আল-জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ সংক্রান্ত একটি আদেশ দেন।
মঙ্গলবার দিনের বিভিন্ন সময়ে তারা হল ছাড়েন
উচ্চ আদালতের নির্দেশনা মোতাবেক পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন বলে জানিয়েছেন ফুলপরী
বুধবার দুপুরে বিচারপতি জেবিএম হাসান ও বিচারপতি রাজিক-আল-জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ সংক্রান্ত একটি আদেশ দেন।
মঙ্গলবার দিনের বিভিন্ন সময়ে তারা হল ছাড়েন
উচ্চ আদালতের নির্দেশনা মোতাবেক পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন বলে জানিয়েছেন ফুলপরী
অবহেলা ছিল প্রক্টর-প্রভোস্ট-হাউস টিউটরের
ছাত্রলীগের তদন্ত বিষয়ে ফুলপরী বলেন, ‘এটি ছাত্রলীগের ব্যর্থতা যে তাদের কর্মীরা এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত।’
কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্যাতনের শিকার প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ফুলপরী খাতুন ছাত্রলীগের তদন্ত কমিটির কাছে নির্যাতনের ঘটনা তুলে ধরেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় বা হল প্রশাসন নয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে প্রথম বর্ষের কোন শিক্ষার্থী উঠবেন তা নিয়ন্ত্রণ করেন ছাত্রলীগের নেতারা।
‘গতকাল তারা আমাকে কল দিয়েছিলেন। আজ কমিটির সামনে যেতে বলেছেন আমার বক্তব্য তুলে ধরার জন্য। কিন্তু নিরাপত্তাজনিত কারণে আমি যাব না।’
অধিকারকর্মীরা বলেন, ‘ফুলপরীকে কেবল শারীরিক নয়, মানসিক ও যৌন নির্যাতনও করা করেছে। এখন শোনা যাচ্ছে এ ধরনের ঘটনা ক্যাম্পাসে অহরহই ঘটে। তফাৎ হচ্ছে এর আগে কেউ ফুলপরীর মতো সাহস করে বলেননি।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্যের কার্যালয়ে ঝুলিয়ে দেওয়া তালা ২ দিনেও খোলা যায়নি। বাধ্য হয়ে বাসা থেকেই অফিস করছেন উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সালাম।