ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস দ্য ডেইলি স্টারকে জানায়, নেপালের কোনো আদালতে এ ধরনের কোনো রায় প্রদান করেনি। কাঠমান্ডু পোস্টের প্রতিবেদন সম্পূর্ণ মিথ্যা ও কল্পনাপ্রসূত।
সাইবেরিয়াভিত্তিক আঙ্গারা এয়ারলাইনস পরিচালিত উড়োজাহাজটি চীন সীমান্তবর্তী আমুর অঞ্চলের শহর টিন্ডায় যাচ্ছিল।
বৃহস্পতিবারের দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৯০ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
এফএআইএমএ দাবি করেছে, উড়োজাহাজটি বিধ্বস্তের সময় মেডিকেল শিক্ষার্থীরা ওই হোস্টেলেই ছিলেন।
নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
২০২৪ সালের ২৯ ডিসেম্বরের দুর্ঘটনায় উড়োজাহাজের ১৮১ আরোহীর মধ্যে ১৭৯ জনই মারা যান।
উড়োজাহাজটির যাত্রাপথের দিকে তাকালে প্রথমেই যে প্রশ্নটি মাথায় আসে তা হচ্ছে, কেন এতদূরে গিয়ে, কাস্পিয়ানের অপর প্রান্তে বিধ্বস্ত হলো উড়োজাহাজটি?
বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
উড়োজাহাজটিতে ৫৮ জন যাত্রী এবং চারজন ক্রু ছিলেন।
চীনের হুবেই প্রদেশের আবাসিক এলাকায় একটি সামরিক উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়েছে।
নেপালের উত্তর-মধ্যাঞ্চলে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় বিধ্বস্ত তারা এয়ার উড়োজাহাজের ২২ আরোহীর মধ্যে ২১ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।