লিভ টু আপিলের শুনানির জন্য আগামী ১০ নভেম্বর দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।
আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এবং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. জাহিদ হোসেন এ কথা জানান।
অব্যাহতি পাওয়া অন্য দুই নেতা হলেন—বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়।
শারীরিক সুস্থতার ওপর বিদেশে নিয়ে যাওয়া নির্ভর করছে বলে জানান তিনি।
সন্ধ্যা ৭ টা ৫ মিনিট তিনি গুলশানে বাসায় ফেরেন।
বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে ৬টার মধ্যে হাসপাতাল থেকে তার রওনা হওয়ার কথা রয়েছে।
গত ২২ জুন দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
‘এই দেশের মানুষ খালেদা জিয়াকে কারাগারে বন্দি অবস্থায় চলে যেতে দেবে না’
‘যদি দেশনেত্রীকে মুক্ত করতে পারি, আমরা গণতন্ত্রকেও মুক্ত করতে পারব।’
‘আমরা আশা করি, দেশনেত্রীর মুক্তির আন্দোলনের সঙ্গে আপামর জনসাধারণ একাত্ম হবেন।’
‘যখন এখানকার চিকিৎসকরা মনে করেছিলেন বাইরে থেকে চিকিৎসক এনে তার কিছু চিকিৎসা করতে হবে, তখন সরকার কিন্তু সেই অনুমতি দিতে কার্পণ্য করেনি।’
‘তাকে এখন ৭২ ঘণ্টা নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।’
সরকার প্রধানের প্রতিহিংসায় খালেদা জিয়াকে বিদেশ যেতে দেওয়া হচ্ছে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমি জানি যে, খালেদা জিয়ার হৃদরোগের চিকিৎসার জন্য পেসমেকার স্থাপনের প্রক্রিয়া চলছে। তাকে বিদেশে নেওয়ার কোনো আবেদন পাইনি।’
তার আশঙ্কাজনক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসক ও নার্স ছাড়া অন্য কারও সিসিইউতে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) চিকিৎসা নিচ্ছেন তিনি।