লন্ডনে চিকিৎসা শেষে গত ৬ মে তিনি দেশে ফেরেন।
এক ভিডিও বার্তায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আদালত আগামী ২৫ মে আদেশের জন্য তারিখ নির্ধারণ করেছেন।
বিমানবন্দর থেকে গাড়িতে গুলশানের বাসায় আসতে দুই ঘণ্টার বেশি সময় লাগে।
‘দলের পক্ষ থেকে আমি আপনাদের অনুরোধ করছি, সবাই যার যার বাড়ি চলে যান। তাকে এখন রেস্ট নিতে হবে।'
সকাল থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা বিমানবন্দর থেকে খালেদা জিয়ার বাসভবন ‘ফিরোজা’ পর্যন্ত সড়কে অবস্থান নিতে থাকেন।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ১০টায় এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে অটোরিকশা-মোটরসাইকেল চলতে পারবে দুপুর পর্যন্ত।
‘পুলিশ কর্তৃপক্ষকে বলতে চাই, তারা যেন রাস্তায় কাউকে দাঁড়াতে না দেন।'
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়।
শারীরিক সুস্থতার ওপর বিদেশে নিয়ে যাওয়া নির্ভর করছে বলে জানান তিনি।
সন্ধ্যা ৭ টা ৫ মিনিট তিনি গুলশানে বাসায় ফেরেন।
বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে ৬টার মধ্যে হাসপাতাল থেকে তার রওনা হওয়ার কথা রয়েছে।
খালেদা জিয়ার অন্যতম আইনজীবী মো. জাকির হোসেন ভূঁইয়া মামলার সাক্ষীদের জবানবন্দি বন্ধের আবেদন করলে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান এ আদেশ দেন।
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ-খবর নিতে বুধবার রাতে তার গুলশানের বাসভবনে যান ব্রিটিশ হাইকমিশনার।
অভিযোগকারীরা কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে শুনানির কয়েক তারিখে অনুপস্থিত থাকায় ঢাকার তিনটি পৃথক আদালত মামলাগুলো খারিজ করে বিএনপি চেয়ারপারসনকে অব্যাহতি দেন।
খালেদা জিয়া বর্তমানে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের কেবিনে আছেন।
‘সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাহীনতা দূর করতে বিএনপি-যুবদল-ছাত্রদল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে—এটাই দলের সিদ্ধান্ত।’
ভোর পৌনে ৫টার দিকে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়