নির্বাচনে ট্রাম্প জিতে যাওয়ার পর তার ভক্ত ও ভোটারটা এখন দাবি করছেন, এই জয় সংবাদমাধ্যমের বিরুদ্ধেও। এই নির্বাচনে ভেতর দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কোটি কোটি ভোটার প্রথাগত সংবাদমাধ্যমের বয়ানকে প্রত্যাখ্যান...
২০১৮ সালে ঢুঁ মেরেছিলাম বাংলাদেশ সরকারের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা দপ্তরের ওয়েবসাইটে। সেখানে পেয়েছিলাম নিবন্ধনকৃত পত্র-পত্রিকার তালিকা ও সার্কুলেশন সংক্রান্ত তথ্য, যা ছিল ডাহা মিথ্যা, সত্যের অপলাপ।
কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছিলেন- ‘মোরা এক বৃন্তে দু’টি কুসুম হিন্দু-মুসলমান। মুসলিম তার নয়ন-মণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।’
গণমাধ্যমের আধুনিকায়ন, দায়িত্বশীলতা বৃদ্ধি, পেশাগত উৎকর্ষ সাধন ও ডিজিটাল যুগের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় একটি শক্তিশালী ও সুগঠিত অভিভাবকসূলক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান জরুরি হয়েছে বাংলাদেশে।
গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা পর্যবেক্ষণে আট সদস্যের কমিটি করেছে সরকার।
‘শেখ হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশে গণমাধ্যমকে ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে’
তিনি বলেন, 'আইনগুলোকে নিয়ন্ত্রণের জন্য নয় বরং গাইডলাইন আকারে দেখতে চায় সরকার।'
‘জনগণের আস্থাই বিচার বিভাগের সবচাইতে বড় সম্পদ, আর সেই আস্থা প্রতিফলিত হয় গণমাধ্যমের হাত ধরে।’
‘তথ্য মন্ত্রণালয়কে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ শুধু দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতাই নয়, পুরো জবাবদিহিমূলক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য অশনিসংকেত।’
তিনি বলেন, 'আইনগুলোকে নিয়ন্ত্রণের জন্য নয় বরং গাইডলাইন আকারে দেখতে চায় সরকার।'
‘জনগণের আস্থাই বিচার বিভাগের সবচাইতে বড় সম্পদ, আর সেই আস্থা প্রতিফলিত হয় গণমাধ্যমের হাত ধরে।’
‘তথ্য মন্ত্রণালয়কে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ শুধু দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতাই নয়, পুরো জবাবদিহিমূলক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য অশনিসংকেত।’
একটি মুক্ত গণমাধ্যম যেভাবে বাস্তব পরিস্থিতি সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য দিতে পারে, সেটা কোনো সরকারি সংস্থা বা দলীয় নেটওয়ার্ক দিতে পারে না। কেউ-ই ক্ষমতাসীনদের কাছে খারাপ সংবাদগুলো পৌঁছে দিতে চায় না।...
‘আরও সংকটের ব্যাপার হলো, বাংলাদেশে সরকার ও বিরোধী দল—উভয়েই মিথ্যা তথ্য ছড়ায়।’
‘বিচারকদের দুর্নীতির তথ্য থাকলে তা নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করা যেতে পারে। কিন্তু প্রতিবেদকের কাছে অবশ্যই আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য দলিল-প্রমাণ থাকতে হবে। এ ধরনের সাহসী সাংবাদিকতা প্রয়োজন।’
এর আগে, নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আন্তর্জাতিক সংস্থা ও গণমাধ্যমের আবেদনের সময়সীমা ২১ নভেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করেছিল ইসি।
আমাদের অবচেতন মন ইদি আমিনের সেই বিখ্যাত বাণীর কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। তার দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘বাকস্বাধীনতা অবশ্যই আছে, তবে বলার পর স্বাধীনতার নিশ্চয়তা আমি দিতে পারব না।’
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সাগর সরোয়ার ও মেহেরুন রুনি নিহত হওয়ার পর তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এই হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে।
‘সংবাদপত্র ও সাংবাদিকবান্ধব বর্তমান সরকার সংবাদপত্রের স্বাধীনতা রক্ষায় খুবই আন্তরিক।’