‘মায়ের কাছে শেখা রেসিপি। তিনি এই রান্নাটা করতেন বিশেষ উৎসবে।’
বাড়ি বাড়ি ঘুরে সংগ্রহ করা এসব মাংস মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে।
ঢাকার মতোই চট্টগ্রামেও রয়েছে বেশ কিছু বিশেষ নাম। এর মধ্যে সবার উপরে আছে কালা ভুনা, চানার ডাল, গরুর মাংস এবং আখনি বিরিয়ানি, যার সঙ্গে সিলেটের আখনি পোলাওর বেশ একটা ভালো মাখামাখি সম্পর্ক রয়েছে!
'অন্যরা ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে খুব বেশি লাভ করছে, তা নয়। আবার আমরা ৬৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে যে লোকসান দিচ্ছি তাও নয়।'
এই চালে প্রচলিত চালের তুলনায় প্রায় ৮ শতাংশ বেশি প্রোটিন এবং ৭ শতাংশ বেশি চর্বি থাকে।
আজ শুক্রবার ঢাকার অন্তত আটটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সবকয়টিতেই ৭০০ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে।
‘রেডমিট’ শব্দটি শুনলেই আমরা মনে করি, এটা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। আসলেই কি তাই?
কেমন হয় এই দুটো মজাদার আইটেমকে মিশিয়ে রান্না হলে?
‘বর্তমান বাজারে গরুর যে দাম, সেই দামে গরু কিনলে কেজিপ্রতি ৭০০ টাকার নিচে কোনোভাবেই বিক্রি করা যায় না,’ দাবি করেন তিনি।
গরুর মাংসের মসলাদার মুখোরোচক স্বাদের খাবারে তৃপ্তি অসাধারণ। তবে মাংসের স্বাদে ভিন্নতা আনবে থাই বিফসালাদ।
১৯৭৫ থেকে ৮০ এর দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত শবেবরাতের দিন এলেই আমাদের আসাদগেট নিউকলোনিতে সকাল থেকে একটা হুল্লোড় পড়ে যেত। হালুয়া, রুটির জন্য এই হুল্লোড় নয়, এটা ছিল গরুর মাংস ভাগাভাগি করার একটা আয়োজন।...