শুরুতেই ইসরায়েলের কার্যক্রমকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়েছেন, গণহত্যার তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন, নিয়মিত খোঁজ নিয়েছেন গাজার ফিলিস্তিনিদের।
হামাসের মতে, এই প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে ‘যুদ্ধও থামবে না, সেনা প্রত্যাহারও হবে না।’
নিউ ইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত এই ছবিটি তুলেছেন ফিলিস্তিনি ফটোসাংবাদিক সামার আবু এলফ।
হামাসকে নতুন করে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছে মিশর। সোমবার আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে গত শনিবার। হামাসকে নতুন করে চুক্তিতে বাধ্য করতে গাজায় ত্রাণ সহায়তা পৌঁছানোর রাস্তাও বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল।
ট্রাম্প বলেছেন, যদি তারা (ফিলিস্তিনিদের গ্রহণ) না করে, তাহলে আমি সহায়তা তহবিল আটকে দেবো।
বিশ্বে শিশুদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক জনপদে পরিণত হওয়া গাজায় বেঁচে থাকা সব উদ্বাস্তু ও মৃত্যুভয়তাড়িত শিশুদের মুখে হাসি ফোটানোর দায় নিয়েছেন পাপেটশিল্পী মেহেদি কারিরা।
হামাস বলেছে, ইসরায়েলের ‘অভিশপ্ত ইতিহাস’ হবে গাজা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এই হামলায় বড় আকারে ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে অঞ্চলটি।
বিশ্বে শিশুদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক জনপদে পরিণত হওয়া গাজায় বেঁচে থাকা সব উদ্বাস্তু ও মৃত্যুভয়তাড়িত শিশুদের মুখে হাসি ফোটানোর দায় নিয়েছেন পাপেটশিল্পী মেহেদি কারিরা।
হামাস বলেছে, ইসরায়েলের ‘অভিশপ্ত ইতিহাস’ হবে গাজা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এই হামলায় বড় আকারে ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে অঞ্চলটি।
রুশ উপমন্ত্রী দেনিসভ জানান, ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে আছে ‘আটা-ময়দা, চিনি, চাল ও পাস্তা।’
ইউনিসেফের মুখপাত্র বলেন, হাসপাতালে হামলার ঘটনা ভয়াবহ ও অগ্রহণযোগ্য।
‘গাজায় আমার স্ত্রীর মা-বাবার খাবার ও পানি দ্রুত ফুরিয়ে আসছে। অবরুদ্ধ গাজা ছাড়তে না পারলে তারা মারা যেতে পারেন।’
‘মানুষ যদি হাসপাতালে নিরাপদ না থাকে তা হলে যাবে কোথায়? দ্ব্যর্থহীনভাবে জোরালো ভাষায় এই হামলার নিন্দা করতে হবে।’
হামলার শুরুতে হামাসের যেসব যোদ্ধা ইসরায়েলের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ঢুকে পড়েছিল, তাদেরকে খুঁজে বের করে নির্মূল করার চেষ্টা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী।
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস হওয়া উল্লেখযোগ্য ভবনগুলির চারটি বড় টাওয়ার রয়েছে যার একাধিক ফ্লোরে আবাসিক ইউনিট রয়েছে, এতে বলা হয়েছে যে মোট ১৫৯টি আবাসন ইউনিট ধ্বংস হয়েছে এবং ১ হাজার ২১০টির গুরুতরভাবে...
ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস বলেছেন, ‘দখলদার সন্ত্রাসী ও দখলকারীদের’ বিরুদ্ধে আত্মরক্ষার পূর্ণ অধিকার রয়েছে ফিলিস্তিনি জনগণের।