এরমধ্যে ১০টি অটো ও ৫২টি হাসকিং মিল।
ইতোমধ্যে চুক্তি মোতাবেক তিন লাখ ১৭ হাজার ৬১৯ মেট্রিক টন চাল দেশে পৌঁছেছে।
আজ খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
চালের নমুনা পরীক্ষা শেষে আজই খালাস কার্যক্রম শুরু হবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
‘ব্যবসায়ীরা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সুগন্ধি চাল ভারতে পাচার হওয়ার কথা জানিয়েছেন।’
জনপ্রতি ৫ কেজি করে চাল কিনতে পারবে।
ব্রির তথ্য বলছে, দেশে বর্তমানে ৩৩ ধরনের সুগন্ধি ধানের চাষ হচ্ছে।
নতুন কেন্দ্রগুলো উপজেলা সদরের বাইরে থাকবে...
‘শুল্ক প্রত্যাহারের মাধ্যমে বেসরকারিভাবে চাল আমদানির জন্য ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করছি আমরা।’
ব্রির তথ্য বলছে, দেশে বর্তমানে ৩৩ ধরনের সুগন্ধি ধানের চাষ হচ্ছে।
নতুন কেন্দ্রগুলো উপজেলা সদরের বাইরে থাকবে...
‘শুল্ক প্রত্যাহারের মাধ্যমে বেসরকারিভাবে চাল আমদানির জন্য ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করছি আমরা।’
ঢাকা মহানগরীতে ৫০টি ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২০টি ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে তেল, ডাল ও খাদ্য অধিদপ্তরের সরবরাহ করা চাল বিক্রয়ের ব্যবস্থা নিয়েছে টিসিবি।
চালের দাম বৃদ্ধির জন্য খুচরা বিক্রেতারা দায়ী করছেন পাইকারদের; আর পাইকাররা দাবি করছেন, মিল পর্যায়ে দাম বেড়েছে।
গবেষকরা বলেন, চাল অতিরিক্ত পলিশ করলে এতে থাকা আয়রন, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘বি’র মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান কমে যায়।
‘উৎপাদিত চালগুলোকে চকচক করার জন্য ৫ বার পলিশ করা হয়। এতে করে ৪ থেকে ৫ শতাংশ চাল ওজনে কমে যায়।’
এক কেজি চাল উৎপাদনে খরচ হয় ৫৬ টাকা ৮৮ পয়সা।
‘পলিশ করার কারণে প্রায় ১২ লাখ টন চাল অপচয় হচ্ছে।’
‘ইতোমধ্যে চালকল, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে চালের দাম ও উৎপাদন খরচ নির্ধারণের রূপরেখা তৈরি করা হয়েছে। খাদ্য, কৃষি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় শিগগিরই বৈঠক শেষে এ বিষয়ে ঘোষণা দেয়া হবে।’