গত ২ মার্চ সম্পাদিত আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র চুক্তির আওতায় (প্যাকেজ-৮) ভারত থেকে মোট পাঁচ লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এরমধ্যে ১০টি অটো ও ৫২টি হাসকিং মিল।
ইতোমধ্যে চুক্তি মোতাবেক তিন লাখ ১৭ হাজার ৬১৯ মেট্রিক টন চাল দেশে পৌঁছেছে।
আজ খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
চালের নমুনা পরীক্ষা শেষে আজই খালাস কার্যক্রম শুরু হবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
‘ব্যবসায়ীরা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সুগন্ধি চাল ভারতে পাচার হওয়ার কথা জানিয়েছেন।’
জনপ্রতি ৫ কেজি করে চাল কিনতে পারবে।
ব্রির তথ্য বলছে, দেশে বর্তমানে ৩৩ ধরনের সুগন্ধি ধানের চাষ হচ্ছে।
নতুন কেন্দ্রগুলো উপজেলা সদরের বাইরে থাকবে...
‘ইতোমধ্যে চালকল, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে চালের দাম ও উৎপাদন খরচ নির্ধারণের রূপরেখা তৈরি করা হয়েছে। খাদ্য, কৃষি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় শিগগিরই বৈঠক শেষে এ বিষয়ে ঘোষণা দেয়া হবে।’
এই চালে প্রচলিত চালের তুলনায় প্রায় ৮ শতাংশ বেশি প্রোটিন এবং ৭ শতাংশ বেশি চর্বি থাকে।
চাল আমদানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে
নির্দেশনা অনুযায়ী, দেশের প্রতিটি উপজেলায় অভিযান চালাবে উপজেলা ও জেলা প্রশাসন।
‘আমরা জানি না কেন দাম বাড়ছে। আমরা শুনেছি সরবরাহের কোনো ঘাটতি নেই। তবুও দাম বাড়ছে।’
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, এ বছর দুই লাখ মেট্রিক টন আমন ধান, চার লাখ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল ও এক লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল কেনা হবে।
ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তালিকা নাম থাকলেও গত ৮ মাসে ধরে কোনো চাল পাননি ২০ জন কার্ডধারী।
মূলত চালের আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকরা বাড়তি কর পরিশোধ এড়াতে এই চালান স্থগিত করেছেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে ভারতের মোট চাল রপ্তানির প্রায় এক-তৃতীয়াংশ সিদ্ধ চাল এবং সিদ্ধ চাল রপ্তানিতে দেশটি কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করেনি।
গতকাল ব্লুমবার্গ নিউজের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বিশ্বের বৃহত্তম চাল রপ্তানিকারক দেশ ভারত বেশিরভাগ জাতের চাল রপ্তানি বন্ধের পরিকল্পনা করছে।