উচ্চফলন, গুণমাণ ও জলবায়ু-সহিষ্ণুতার কারণে এসবের চাষ বেশি।
পরিসংখ্যান বলছে, সিলেটে শিশুদের যক্ষ্মায় আক্রান্ত হওয়ার হার বেড়েছে।
বেতন না পাওয়ায় শ্রমিকদের পরিবার-পরিজন নিয়ে চলা দায় হয়ে পড়েছে।
গত বছরের তুলনায় চায়ের উৎপাদন ১০ শতাংশ অর্থাৎ পাঁচ লাখ কেজি কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন তারা।
বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, চা রপ্তানি বাড়াতে হলে উৎপাদিত চায়ের গুণগত মান উন্নত করতে হবে।’
সস্তার সবকিছু দিয়ে খেলাঘর পেতে মাটি আর প্লাস্টিকের পুতুলের বিয়ের আসর বসিয়ে বৈষম্যের এই বাস্তব পৃথিবীতেই রূপকথার আসর বসিয়েছে চা বাগানের এই শিশুরা।
পর্যায়ক্রমে তাদের সব পাওনা টাকা পরিশোধ করা হবে।
চা শ্রমিকদের অভিযোগ— বাংলাদেশীয় চা-সংসদ ও বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের মধ্যে সম্পাদিত শ্রমচুক্তি অনুযায়ী নবীগঞ্জের ইমাম ও বাওয়ানী চা বাগানের ৩৬০ শ্রমিকের বকেয়া পরিশোধ করছে না মালিকপক্ষ।
অতিরিক্ত তাপমাত্রায় চা গাছের কুঁড়ি ফ্যাকাশে হয়ে যায় এবং পাতা ঝরে যেতে থাকে।
মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে দেশের ১৬৬টি চা বাগানে আগামীকাল সকাল থেকে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট ডেকেছে বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন।
সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার মোমিনছড়া চা শ্রমিকদের বসবাসের উপযোগী ঘর নেই। সুপেয় পানির আর স্যানিটেশনের ব্যবস্থাও নাজুক। তবে কর্তৃপক্ষ বলছেন, পর্যায়ক্রমে সব সমস্যা সমাধান করা হবে।
দেশের মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে তাই চায়ের ব্যবহার কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। আর এ কারণে চায়ের উৎপাদন বাড়লেও সেভাবে রপ্তানি করা যাচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
পঞ্চগড়ে সমতল ভূমিতে উৎপাদিত প্রতি কেজি কাঁচা চা পাতার সর্বনিম্ন মূল্য ১৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার বিকেলে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে পঞ্চগড় জেলা কাঁচা চা পাতার মূল্য নির্ধারণ কমিটির সভায়...
কাঁচা চা পাতার ন্যায্য মূলের দাবিতে পঞ্চগড় শহরে মানববন্ধন করেছেন চা চাষিরা। এ সময় তারা মহাসড়কে চা পাতা ফেলে প্রতিবাদ জানান।