নাহিদ ইসলাম এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ শীর্ষক ২৪ দফা ইশতেহার ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, আমরা আমাদের দাবি থেকে সরে দাঁড়াইনি, আমরা আবারও সংগঠিত হচ্ছি।
তবে, বিএনপির কোন ইউনিট বা কাদের সঙ্গে এই বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটেছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তিনি বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে যেই আসুক, সংস্কার বাস্তবায়নের বাধ্যকতা থাকবে।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাভেদ রাসিন বলেন, একতরফাভাবে কিছু চাপিয়ে দেওয়ার যে কোনো চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না।
তিনি বলেন, ১৯৬৯ এর গণঅভ্যূত্থানের অন্যতম কারিগর নেপথ্যের পুরুষ ছিলেন মওলানা ভাসানী।
রাষ্ট্রের গুণগত পরিবর্তন নিশ্চিত না হলে এনসিপি জুলাই সনদে সমর্থন দেবে না বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, যারা জীবন দিয়েছেন তাদের জন্য হলেও এই রাষ্ট্রের ফিটনেস আমাদের তৈরি করতে হবে।
হাসনাত আরও বলেন, মাইলস্টোনের ঘটনাকে পুঁজি করে আওয়ামী লীগ আবার পুনর্গঠিত হচ্ছে।
নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় সব শর্ত পূরণে কাজ করে যাচ্ছে দলটি।
‘বিগত আওয়ামী সরকার সবসময় ভারতের স্বার্থ রক্ষা করে চলেছে।’
‘৭১-এ যে সাম্যের কথা বলা হয়েছিল ২৪-এ কিন্তু আমরা সেই বৈষম্যহীন সমাজের কথাই বলছি। ফলে যারা এটাকে পরস্পরবিরোধী বা মুখোমুখি করে দাঁড় করাচ্ছে তাদের উদ্দেশ্য অসৎ।’
তিনি বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিজমের বিচার যদি নিশ্চিত না করা হয়, তাহলে আরেকটি স্বৈরাচার কিংবা ফ্যাসিবাদ যে দেখব না, সেই নিশ্চয়তা পাব না।
তিনি বলেন, আমরা কয়েকটি বিষয় নিয়ে দলীয় প্রেস রিলিজের মাধ্যমে স্পষ্ট করে জনগণের সামনে ব্যক্ত করব।
বিচার, অনুশোচনা, পাপমোচন ছাড়া আওয়ামী লীগের পক্ষে যেকোনো তৎপরতা ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের শামিল বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শুক্রবার মধ্যরাতে ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আবদুল্লাহ লেখেন—
দলের চেয়ে নেতা বড়, দেশের চেয়ে দল বড়—এই সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে
নাহিদ ইসলাম বলেন, নির্বাচনের জন্য সেনাবাহিনী, পুলিশ, আমলা, মিডিয়ার নিরপেক্ষতা প্রয়োজন।
তিনি বলেন, এখনো দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পুরোপুরি স্থিতিশীল না হওয়ায় এই মুহূর্তে নির্বাচন সম্ভব না।