আগামী ১০ জানুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত সারাদেশের নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলার রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে।
‘নির্বাচনী উৎসব ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। নির্বাচনী হাওয়া, মিছিল, প্রচার শুরু হয়ে গেছে। ভোটারদের মধ্যে উৎসবের আমেজটা আসতে দু-একদিন সময় লাগবে।'
‘মন্ডতোষ ইউনিয়নে ভোট হবে উৎফুল্ল মনে, একমাত্র নৌকার। একমাত্র মকবুল সাহেবের নৌকার। এর বাইরে কোনো লোক, কোনো এজেন্টও থাকবে না, কিচ্ছু থাকবে না। আমরা মমিনপাড়া সেন্টার (ভোটকেন্দ্র) দখল করে রাখবো। আপনারা...
‘এমপি না হই, দেখা হবে আপনার সাথে, ঠিক আছে। আপনি কত বড় কী, আমি দেখে নেবো।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ ফয়সাল বিপ্লব মুন্সীগঞ্জ পৌরসভার সদ্য সাবেক মেয়র। তিনি নৌকা প্রতীকে মেয়র নির্বাচন করেছিলেন।
‘গতকালের সব নাটক শেষ করে দেখা গেছে, অন্য সব দল সরকারের অনুকম্পা নিয়ে নির্বাচন করছে। সুতরাং একমাত্র বিরোধী দল তৃণমূল বিএনপি, যে দল বাংলাদেশে ১৪২ জন প্রার্থী নিয়ে বিভিন্ন আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।’
জাতীয় পার্টি ২৮৩টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। কিন্তু যে ২৬টি আসনে আওয়ামী লীগ ছাড় দিয়েছেন, তার বাইরে আর একটি আসনেও কি তাদের প্রার্থীরা জিতবেন?
শরিক ও জাতীয় পার্টির জন্য ছেড়ে দেওয়া এই ৩২টি আসনের মধ্যে ১০টি আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য রয়েছেন একাদশ জাতীয় সংসদে।
‘বিএনপির ৮৫ শতাংশ লোক আমার সঙ্গে আছে। তারা নিরবে আমার নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।’
তফসিল নিয়ে নির্বাচন কমিশন অবশ্য এখনো কোনো বৈঠক করেনি।
ইসি ইতোমধ্যে এসব সংস্থার নাম উল্লেখ করে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
‘সেক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে আমরা বিশেষ ব্যবস্থা করব। আমি বলতে চাইছি, আমরা ওই কেন্দ্রগুলোয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আরও সদস্য মোতায়েন করতে যাচ্ছি।’
রাজনৈতিক সমস্যাগুলো রাজনৈতিকভাবেই সমাধান করতে হবে বলে মনে করে ইসি।
এই দেশে যে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব সারা বিশ্বের কাছে তা প্রমাণিত হচ্ছে।
যারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি করেন না; যারা সরাসরি কোনো দলের সঙ্গে যুক্ত নন—সেই আমজনতার দফা কী? তারা কী চান? প্রধান দুই দলের নেতারা কি জনগণের প্রত্যাশা বা জনগণের কী দফা
এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের একটি অংশ অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের জন্য আমাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। ক্ষমতাসীন দল এই সহজ ও স্বাভাবিক দাবিকে দেখছে তাদেরকে ক্ষমতা...
জুলাইয়ের পর নির্বাচন কমিশন আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে পূর্ণ মনোনিবেশ করবে বলে নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান জানিয়েছেন।
সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ১০টার বেশি আসন পাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
দেশে কোনো সংঘাতময় পরিস্থিতি নেই, তাই আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে জাতিসংঘের সম্পৃক্ততার প্রয়োজন নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।