তিনি জানান, এর মধ্যে ৫০ লাখ পরিবার খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে তিন লাখ টন চাল পাবেন। প্রতি কেজি ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি করে চাল পাবে প্রত্যেক পরিবার।
‘প্রায় ৬৩ লাখ পরিবারকে ভর্তুকি দামে পণ্য সরবরাহ করে টিসিবি। রমজানে অতিরিক্ত ১২ লাখ পরিবারকে এই সেবা দেওয়া হবে। এটি বাজারদর স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করবে।’
বাজারে ভোজ্যতেলের উদ্বৃত্ত আছে জানিয়ে কমিশন দাবি করেছে, ভোজ্যতেলের চলমান সংকট কৃত্রিম।
বিভাগীয় কমিশনার বলেন, টিসিবি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সফটওয়্যারে যাচাইকালে কার্ড বাতিল করেছে। তথ্য অসম্পূর্ণ বা ভুল থাকায় সেগুলো বাতিল হয়েছে।
মিথ্যা তথ্য দিয়ে, নিয়ম ভেঙে ও এক পরিবারে একাধিক টিসিবি কার্ড গ্রহণের মতো অভিযোগে এসব কার্ড বাতিল হয়েছে।
সর্বশেষ সভার সিদ্ধান্ত অনুসারে আগামীকাল ১০ জানুয়ারি দাম সমন্বয় করার কথা।
কাগজের পরিবর্তে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে এখন থেকে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) কার্যক্রম পরিচালিত হবে বলে জানান উপদেষ্টা।
রাজধানীর পূর্ব শেওড়াপাড়ায় টিসিবি অনুমোদিত ডিলার হাবিবা এন্টারপ্রাইজের সামনে গত রোববার রাত ১১টার দিকে দেখা যায়, শতাধিক মানুষের ভিড়।
ঢাকা মহানগরীতে ৫০টি ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২০টি ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে তেল, ডাল ও খাদ্য অধিদপ্তরের সরবরাহ করা চাল বিক্রয়ের ব্যবস্থা নিয়েছে টিসিবি।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সারা বছর আমদানির পরিকল্পনা
টিসিবির কার্ডধারী পরিবরারের পাশাপাশি সব ভোক্তা এই পেঁয়াজ দুই কেজি করে কিনতে পারবেন।
প্রথম চালানে ১ হাজার ৬৫০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ এলো।
তবে এ বৈঠকে পেঁয়াজের দাম প্রকাশ করা হয়নি। কারণ প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আবারও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে আসবে।
সরকার ৭৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকার ৮ হাজার টন মসুর ডাল এবং ১৬০ কোটি টাকার ১০ হাজার টন চিনি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাজারে নিত্যপণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ আছে। উৎপাদক, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ী সবাই নিয়মের মধ্যে এলে পণ্যের দাম ধীরে ধীরে কমে যাবে।’
‘অনেকগুলো পেপারে (সংবাদপত্র) আমি দেখেছি, দুএক জায়গায় বাজারে কেউ (দাম) বাড়ানোর চেষ্টা করছে, কেউ যেন এ ধরনের অসাধু চেষ্টা না করে।’
আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে প্রতি কেজি চিনি ১০০ টাকা দরে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি করবে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
আজ সোমবার সকালে চালানটি খালাস দেওয়া হয়েছে
রোজায় ঢাকার ভেতরে ছোলা ও খেজুর বিক্রি করবে টিসিবি।