‘আমরা অন্ততপক্ষে দেড় থেকে দুই মাস—প্রয়োজনে তিন মাসের বাফার স্টক আমরা তৈরি করব।’
গত এক মাসে আলুর খুচরা দাম বেড়েছে ১৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ। এক বছর আগের তুলনায় তা ৪৯ দশমিক ২৫ শতাংশ বেশি।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সারা বছর আমদানির পরিকল্পনা
টিসিবির কার্ডধারী পরিবরারের পাশাপাশি সব ভোক্তা এই পেঁয়াজ দুই কেজি করে কিনতে পারবেন।
প্রথম চালানে ১ হাজার ৬৫০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ এলো।
তবে এ বৈঠকে পেঁয়াজের দাম প্রকাশ করা হয়নি। কারণ প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আবারও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে আসবে।
সরকার ৭৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকার ৮ হাজার টন মসুর ডাল এবং ১৬০ কোটি টাকার ১০ হাজার টন চিনি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাজারে নিত্যপণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ আছে। উৎপাদক, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ী সবাই নিয়মের মধ্যে এলে পণ্যের দাম ধীরে ধীরে কমে যাবে।’
‘অনেকগুলো পেপারে (সংবাদপত্র) আমি দেখেছি, দুএক জায়গায় বাজারে কেউ (দাম) বাড়ানোর চেষ্টা করছে, কেউ যেন এ ধরনের অসাধু চেষ্টা না করে।’
বিসিএসএ নেতারা বলেছেন, বর্তমান বাজারে আলুর খুচরা দাম কেজিতে ৩৫-৩৬ টাকার বেশি হওয়া উচিত নয়।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ৪০ লাখ লিটার রাইস ব্র্যান তেল ও ৬ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সরেজমিন বিভাগের পরিচালক তাজুল ইসলাম পাটোয়ারী দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘দেশের ইতিহাসে এ বছর রেকর্ড পরিমাণ আলু উৎপাদিত হয়েছে। বর্তমানে দেশে আলুর ঘাটতি নেই।’
বিশ্বব্যাংকের তথ্যে জানা যায়, গত এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী সয়াবিন বিক্রি হয়েছে টনপ্রতি ৫১৯ ডলারে। এটি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪ দশমিক ৯৪ শতাংশ কম।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশকে (টিসিবি) ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৮০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে ক্রয় সংকান্ত্র মন্ত্রিসভা কমিটি।
ঢাকার কাঁচাবাজারগুলোতে খুচরা বিক্রেতারা এখন প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগি সর্বোচ্চ ১৮০ টাকা দরে বিক্রি করেছেন। একই দামে বিক্রি হচ্ছে প্রতি ডজন ডিমও।
টিসিবির তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় খুচরা বিক্রেতারা আজ প্রতি ডজন ফার্মের মুরগির ডিম ১৫০ থেকে ১৬৫ টাকায় বিক্রি করছেন, যা এক সপ্তাহ আগের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেডের (বিএসআরএম) উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন সেনগুপ্ত ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে রডের চাহিদা কমে গেছে।’
দেশের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা মেটাতে গভীর ও অগভীর সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের লক্ষ্যে প্রণীত চুক্তির খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
'বাজারে চাপ যেভাবে বেড়েছে, সেভাবে তো আয় রোজগার বাড়েনি। ছোট্ট একটা চাকরি করি, বাড়তি আয়ের সুযোগও নেই। ৬ সদস্যের পরিবার। মাসের শুরুতেই বেতনের টাকা শেষ হয়ে যায়। এ জন্য টিসিবির পণ্য মাসে একবার পেলে...