দাম বাড়ার কারণে ভিড় কমেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পণ্য বিক্রি স্থগিতের আগে টিসিবি সপ্তাহে ছয় দিন একেকটি ট্রাক থেকে প্রায় ৪০০ জনের কাছে নিত্যপণ্য বিক্রি করত।
তিনি জানান, এর মধ্যে ৫০ লাখ পরিবার খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে তিন লাখ টন চাল পাবেন। প্রতি কেজি ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি করে চাল পাবে প্রত্যেক পরিবার।
‘প্রায় ৬৩ লাখ পরিবারকে ভর্তুকি দামে পণ্য সরবরাহ করে টিসিবি। রমজানে অতিরিক্ত ১২ লাখ পরিবারকে এই সেবা দেওয়া হবে। এটি বাজারদর স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করবে।’
বাজারে ভোজ্যতেলের উদ্বৃত্ত আছে জানিয়ে কমিশন দাবি করেছে, ভোজ্যতেলের চলমান সংকট কৃত্রিম।
বিভাগীয় কমিশনার বলেন, টিসিবি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সফটওয়্যারে যাচাইকালে কার্ড বাতিল করেছে। তথ্য অসম্পূর্ণ বা ভুল থাকায় সেগুলো বাতিল হয়েছে।
মিথ্যা তথ্য দিয়ে, নিয়ম ভেঙে ও এক পরিবারে একাধিক টিসিবি কার্ড গ্রহণের মতো অভিযোগে এসব কার্ড বাতিল হয়েছে।
সর্বশেষ সভার সিদ্ধান্ত অনুসারে আগামীকাল ১০ জানুয়ারি দাম সমন্বয় করার কথা।
কাগজের পরিবর্তে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে এখন থেকে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) কার্যক্রম পরিচালিত হবে বলে জানান উপদেষ্টা।
আলু আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে কি না এই প্রশ্নের জবাবে টিপু মুনশি বলেন, আমরা দেশে এখনো আলু আমদানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেইনি।
কার্ডধারী ভোক্তারা নির্ধারিত ডিলারদের কাছ থেকে দুই লিটার সয়াবিন তেল/রাইসব্রান অয়েল ১০০ টাকায়, দুই কেজি মসুর ডাল ৬০ টাকায়...
ভোক্তা প্রতি সর্বোচ্চ দুই কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করা হবে
এর মধ্যে ৮০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৬৫ লিটার রাইস ব্রান অয়েল।
সরকার দাম নির্ধারণ করার পর দাম না কমে বরং দিন দিন বাড়ছে। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, গতকাল প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয়েছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকায়, যা ২০২০ সালের অক্টোবরের পর...
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ৩ কোটি ৮০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ও ৬ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
বিসিএসএ নেতারা বলেছেন, বর্তমান বাজারে আলুর খুচরা দাম কেজিতে ৩৫-৩৬ টাকার বেশি হওয়া উচিত নয়।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ৪০ লাখ লিটার রাইস ব্র্যান তেল ও ৬ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সরেজমিন বিভাগের পরিচালক তাজুল ইসলাম পাটোয়ারী দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘দেশের ইতিহাসে এ বছর রেকর্ড পরিমাণ আলু উৎপাদিত হয়েছে। বর্তমানে দেশে আলুর ঘাটতি নেই।’
বিশ্বব্যাংকের তথ্যে জানা যায়, গত এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী সয়াবিন বিক্রি হয়েছে টনপ্রতি ৫১৯ ডলারে। এটি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪ দশমিক ৯৪ শতাংশ কম।