অন্যান্য সময়ের তুলনায় রোজার মাসে ফলের চাহিদা যথেষ্ট বাড়ে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সাল শেষে সামগ্রিক বিদেশি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০০ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার, যা এক বছর আগে ছিল ৯৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার।
ব্যাংক অব জাপান সুদহার বাড়িয়েছে, এই সিদ্ধান্তের পর জাপানি মুদ্রা ইয়েন দুর্বল হতে শুরু করেছে।
ভর্তুকি তুলে নিতে ধাপে ধাপে দাম বাড়বে
যে কাজগুলোর সঙ্গে আন্তর্জাতিক লেনদেন সম্পৃক্ত, এমন প্রতিটি কাজেই প্রয়োজন হয় ডলার খরচ করার। আর এই প্রয়োজনীয় খরচ সামাল দিতেই এনডোর্স করে নিতে হয় সেই পরিমাণ ডলার।
‘আন্তঃব্যাংক বিনিময় হারে গত সোমবার পাঁচ কোটি ডলার ও মঙ্গলবার দুই কোটি ডলার কেনা হয়েছে।’
গত বুধবার বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশ (এবিবি) রপ্তানিকারক ও প্রবাসীদের কাছ থেকে প্রতি ডলার ১১০ টাকায় কেনার এবং আমদানিকারকদের কাছে...
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাফেদা-এবিবির বেঁধে দেওয়া বিনিময় হারের তুলনায় যেসব ব্যাংক বেশি টাকা দিচ্ছে সেসব ব্যাংক বেশি পরিমাণে রেমিট্যান্স পাচ্ছে।
আইএমএফের সাবেক অর্থনীতিবিদ আইসান এইচ মনসুর বলেন, বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে সমন্বিত হারে লেনদেন হচ্ছে না।
গত এক বছর ধরেই ধারাবাহিকভাবে রিজার্ভ কমছে।
এদিন প্রতি মার্কিন ডলার বিক্রি হয়েছে ৮৩.১৩২৫ রুপিতে।
‘ব্যাংকগুলোর ওপরও নজরদারি করা হচ্ছে।’
চলতি বছরের আগস্টে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ১.৫৯ বিলিয়ন ডলার।
চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত টাকার বিপরীতে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে সুইস ফ্রাঁর ২৮ দশমিক ২৫ শতাংশ।
প্যাকেজিং শিল্প এমন একটি শিল্প, যা মূলত খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ও তৈরি পোশাকের মতো অন্যান্য খাতের ওপর নির্ভরশীল। ফলে, চলমান অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে গত ১৮ মাস ধরে এই শিল্পটি সংকটে আছে।
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমান্বয়ে কমতে থাকায় ডলার কেনার হার বাড়িয়ে ১০৯ দশমিক ৫ টাকা করেছে ব্যাংকগুলো।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘এই প্রতিষ্ঠানগুলো মানি চেঞ্জার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের জারি করা নীতিমালার চেয়ে বেশি দামে বৈদেশিক মুদ্রা কেনাবেচা করেছে।’
ব্যাংক ও খোলা বাজারে ডলারের বিনিময় হারের পার্থক্য গত কয়েক মাস কম থাকার পর তা আবারও বাড়তে শুরু করেছে।
আন্তঃব্যাংক বাজারে ডলারের দাম ছিল রেকর্ড ৩০০ দশমিক ২ রুপি। খোলা বাজারে ডলারের দাম ছিল ৩১৪ রুপি।