প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের যুক্তরাজ্য সফর শেষে দেশের উদ্দেশে লন্ডন ছেড়েছেন।
‘একটি পক্ষের চাপে তাড়াহুড়ো করে দেশে নির্বাচন দেওয়া যাবে না।’
‘আজকে দুই নেতা প্রমাণ করলেন যে, বাংলাদেশের মানুষ এখনো প্রয়োজনের সময়ে ঐক্যবদ্ধ হতে পারে এবং নেতারা নেতৃত্ব দিতে পারেন।’
‘তারেক রহমান প্রধান উপদেষ্টার কাছে আগামী বছরের রমজানের আগে নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রস্তাব করেন।’
পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানের আগে রাজা চার্লস প্রধান উপদেষ্টাকে বাকিংহাম প্যালেসে ব্যক্তিগত সাক্ষাতের জন্য স্বাগত জানান।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে অনুষ্ঠেয় বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘এই দুঃসময়ে, আমাদের চিন্তা ও প্রার্থনায় রয়েছেন দুর্ঘটনার শিকার ব্যক্তি ও তাদের প্রিয়জনরা। আমরা ভারতের জনগণ এবং সরকারের পাশে আছি। প্রয়োজনে সব ধরনের সহায়তা প্রদানে প্রস্তুত রয়েছি।’
অন্তর্বর্তী সরকারের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে উভয় নেতার শুভেচ্ছাবার্তা প্রকাশ করা হয়েছে।
আগামী ১৪ জুন প্রধান উপদেষ্টার দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘প্রধানমন্ত্রী ইশিবা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের রাষ্ট্রগঠনের উদ্যোগ, সংস্কার প্রচেষ্টা ও শান্তিপূর্ণ রূপান্তরের অঙ্গীকারের প্রতি জাপানের...
চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এই মন্তব্য করেন।
‘বিএনপি কখনোই প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চায়নি। বরং প্রথম দিন থেকেই এই সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা সহযোগিতা করে আসছি।’
সন্ধ্যা ৭টা ৩৩ মিনিটে তারা ড. ইউনূসের সরকারি বাসভবনে পৌঁছান।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের রূপরেখা নিয়ে বৈঠকে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করেননি উপদেষ্টা।
উত্তাল সাগরে চলমান জাহাজের হাল ছেড়ে যেতে পারেন না একজন ক্যাপ্টেন
সূত্ররা জানান, উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে অনির্ধারিত আলোচনায় ড. ইউনূস পদত্যাগ করার এবং এ বিষয়ে জাতির উদ্দেশে টেলিভিশনে ভাষণ দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। তিনি তার সরকারের কার্যকারিতা ও দায়িত্ব পালন নিয়ে...
বৈঠকে দেশের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়। জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা কর্মকর্তারা এ বিষয়ে প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন।
সম্প্রতি কি বাংলাদেশে এমন কিছু ঘটেছে যার কারণে আমাদের এই বিশ্বাস জোরদার হবে যে, আমরা গণতন্ত্রের পথে এগোচ্ছি?