যারা নির্বাচনের পরিস্থিতি ঘোলাটে করছে, তারা গণতন্ত্র উত্তরণের বাধা সৃষ্টি করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণার পর কোনো কোনো রাজনৈতিক নেতার বক্তব্য জনমনে নানা জিজ্ঞাসার জন্ম দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আদালত আগামী বৃহস্পতিবার আবার আপিলের শুনানির তারিখ দেন।
তিনি বলেন, এই দেশ কোনো চরমপস্থা বা মৌলবাদের অভয়ারণ্যে যেন কোনোদিন পরিণত হতে না পারে, সেটি আমাদের প্রত্যাশা।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের রায়ে আমরা বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে পারবো।’
সম্প্রতি কয়েকটি রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে তারেক রহমানের ‘বিলাসী জীবন’ এবং তার কাছে দলীয় নেতাকর্মীরা ‘চাঁদার টাকা পাঠান’—এরকম অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এই ছবিগুলো দিয়ে তার সাধারণ জীবন-যাপনের বিষয়টি সামনে...
তিনি বলেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভিন্ন ইস্যুতে মতভেদ থাকবে, কিন্তু জাতীয় স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
তিনি বলেন, জনগণের রায়ে বিএনপি রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে যত দ্রুত সম্ভব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু করবে।
তারেক রহমান বলেন, তারুণ্যের প্রথম ভোট ধানের শীষের জন্য হোক।
তার দল জনগণের ভোটে ক্ষমতায় আসার সুযোগ পেলে বাংলাদেশের প্রতিটি পরিবারকে খাদ্য নিরাপত্তা দেওয়ার লক্ষ্যে ‘স্বপ্ন প্রকল্প ফ্যামিল কার্ড’ দেওয়া হবে বলেও এ সময় জানান তারেক।
তিনি বলেন, নিরাপদ বাংলাদেশের জন্য কেউ যদি মনে করে নতুন রাজনৈতিক দল প্রয়োজন, এতে দোষের কিছু নেই
বুধবার ঢাকা বিভাগে দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে দেওয়া এক বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
তারেক রহমান নেতাকর্মীদের বলেন, ‘বিএনপি গত ১৭ বছর ধরে শত জুলুম ও নির্যাতন সহ্য করে যেভাবে জনগণের আস্থা ধরে রেখেছে তার ধারাবাহিকতা রাখতে হবে।’
দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
পুলিশ ও ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর ওপর হামলা বন্ধের আহ্বান জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একুশ আগস্ট গ্রেনেড হামলাসহ একাধিক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি তারেক রহমানকে যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে কিছু আইনগত জটিলতা আছে।'
‘দেশের মানুষের শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি অর্থনৈতিক মুক্তি ও দেশের অগ্রগতি অব্যাহত রাখাই আমার লক্ষ্য।’
এই সংসদের অধিবেশনে শ্রম আইন পাস করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।