ভোক্তাদের দাবি, ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে এভাবে নানা সময়ে বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেয়।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাজারে নিত্যপণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ আছে। উৎপাদক, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ী সবাই নিয়মের মধ্যে এলে পণ্যের দাম ধীরে ধীরে কমে যাবে।’
‘কর্তৃপক্ষ শুধু দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে, সেগুলো কার্যকর করার ব্যবস্থা নেয়নি'
‘যে যার খুশিমতো দাম বাড়াচ্ছে।’
বন্দরনগরী চট্টগ্রামে নিত্যপণ্যের প্রধান পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে চিনির দাম প্রতি মণ ৫০ টাকা বেড়ে বর্তমানে চার হাজার ৯৫০ টাকা থেকে পাঁচ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
‘প্রতিযোগিতা কম থাকায় তারা অবৈধভাবে মুনাফা অর্জনের জন্য নিজেদের মধ্যে সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানোর সুযোগ পায়।’
পবিত্র রমজান মাসে পণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে চাল, চিনি, ভোজ্যতেল এবং খেজুর — এই চার পণ্যে শুল্কছাড়ের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মিনিকেট ও নাজিরশাইল চালের দামও গত তিন দিনে বেড়েছে
একদিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির যাঁতাকলে মানুষ পিষ্ট, অপর দিকে রাষ্ট্রযন্ত্রের সঙ্গে সম্পৃক্তরা তাদের কথায় মানুষের জীবনকে আরও দুর্বিষহ করে তুলছেন। অথচ এই মানুষগুলোর দায়িত্ব ছিল সাধারণ মানুষের...
আজ সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে সিপিডির সম্মেলন কক্ষে ‘জাতীয় বাজেট ২০২৩-২৪: সিপিডি’র সুপারিশমালা’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলা হয়।
রমজানে চাহিদার শীর্ষে থাকা পণ্যগুলো হলো- ছোলা, মসুর ডাল, মটর ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি ও খেজুর।
গম আমদানি কমে যাওয়ায় আটার রুটি ও বিস্কুট তৈরিতে ইতোমধ্যে ভোজ্যতেল ও চিনির ব্যবহার কমে গেছে।
বিক্রেতারা বলছেন, ছোলা, চিনি, বেসন, মসুর ডালসহ শুকনো বিভিন্ন পণ্যের দাম রমজান উপলক্ষে বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধি, ডলার সংকট ও ঋণপত্র (এলসি) খোলায় জটিলতার কারণে গত ১ মাসের ব্যবধানে গুঁড়া দুধের দাম ৫০ থেকে ১১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
‘বাজারে কোন জিনিসটার দাম নাগালের মধ্যে আছে সেটা বুঝে উঠতে পারছি না। যারা বলেন জিনিসপত্রের দাম নাগালের মধ্যে আছে তাদের মনে হয় বাজার থেকে কিছু কিনতে হয় না। বাড়িতে বসেই তারা সবকিছু পেয়ে যান।’
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার বাজারেও খাদ্যদ্রব্য ও নিত্যপণ্যের দাম ১০০ শতাংশ থেকে ২০০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। জ্বালানির দামও হয়েছে দ্বিগুণ।
কয়েকদিন ধরেই বাজারে চিনির সংকট চলছে। অনেক দোকানে চিনি পাওয়াই যাচ্ছে না। কিছু দোকানে পাওয়া গেলেও প্রতি কেজিতে দাম নিচ্ছে ১১০-১২০ টাকা। চিনির পর এবার লবণের সংকট দেখা দিয়েছে।
বাজারে চিনির সংকট থাকলেও একটি অনলাইনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান থেকে চিনি কিনে তা গোপনে বিক্রি করছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা।
চিনির দাম কেজিতে ৬ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। এছাড়া পাম তেলের (সুপার) দাম লিটারে ৮ টাকা কমানো হয়েছে।