সাধারণত মধ্যরাত থেকে সকাল ৭টার মধ্যে পাইকারি বিক্রি শেষ হয়ে যায়।
বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকারের সময়ে বেশিরভাগ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কম থাকলেও তেলের দাম কেন বাড়ল?
গাজীপুরে ঊর্মি গার্মেন্টসের দোকান থেকে চাল-ডাল, তেল, চিনি, চা-কফিসহ নিত্যপণ্য কেনা যায়।
বিশ্বব্যাংকের অক্টোবরের কমোডিটি মার্কেট আউটলুকে ২০২৫ সালে বৈশ্বিক পণ্যমূল্য পাঁচ শতাংশ ও ২০২৬ সালে আরও দুই শতাংশ কমার পূর্বাভাস দিয়েছে।
মুদ্রানীতি কড়াকড়ি ও আমদানি কমিয়েও যখন মূল্যস্ফীতি রোধ করা সম্ভব হয় না, তখন সাধারণ মানুষের জন্য এই লড়াই আরও কঠিন হয়ে ওঠে।
চলতি বছরের এপ্রিল থেকে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের ওপরে রয়েছে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজার পরিস্থিতি এবং সরবরাহ তদারক ও পর্যালোচনার জন্য জেলা পর্যায়ে 'বিশেষ টাস্কফোর্স' গঠন করেছে সরকার।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দ্বীপের কয়েকজন মিলে সিন্ডিকেট তৈরি করে খাদ্য ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়িয়েছেন।
‘আমাদের দেশের নাগরিকদের অসন্তুষ্ট হওয়ার কোনো কারণ নেই। জনগণকে সন্তুষ্ট রাখার জন্য আমরা সব ব্যবস্থাই চালিয়ে যাচ্ছি।’
রমজানে চাহিদার শীর্ষে থাকা পণ্যগুলো হলো- ছোলা, মসুর ডাল, মটর ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি ও খেজুর।
গম আমদানি কমে যাওয়ায় আটার রুটি ও বিস্কুট তৈরিতে ইতোমধ্যে ভোজ্যতেল ও চিনির ব্যবহার কমে গেছে।
বিক্রেতারা বলছেন, ছোলা, চিনি, বেসন, মসুর ডালসহ শুকনো বিভিন্ন পণ্যের দাম রমজান উপলক্ষে বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধি, ডলার সংকট ও ঋণপত্র (এলসি) খোলায় জটিলতার কারণে গত ১ মাসের ব্যবধানে গুঁড়া দুধের দাম ৫০ থেকে ১১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
‘বাজারে কোন জিনিসটার দাম নাগালের মধ্যে আছে সেটা বুঝে উঠতে পারছি না। যারা বলেন জিনিসপত্রের দাম নাগালের মধ্যে আছে তাদের মনে হয় বাজার থেকে কিছু কিনতে হয় না। বাড়িতে বসেই তারা সবকিছু পেয়ে যান।’
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার বাজারেও খাদ্যদ্রব্য ও নিত্যপণ্যের দাম ১০০ শতাংশ থেকে ২০০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। জ্বালানির দামও হয়েছে দ্বিগুণ।
কয়েকদিন ধরেই বাজারে চিনির সংকট চলছে। অনেক দোকানে চিনি পাওয়াই যাচ্ছে না। কিছু দোকানে পাওয়া গেলেও প্রতি কেজিতে দাম নিচ্ছে ১১০-১২০ টাকা। চিনির পর এবার লবণের সংকট দেখা দিয়েছে।
বাজারে চিনির সংকট থাকলেও একটি অনলাইনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান থেকে চিনি কিনে তা গোপনে বিক্রি করছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা।
চিনির দাম কেজিতে ৬ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। এছাড়া পাম তেলের (সুপার) দাম লিটারে ৮ টাকা কমানো হয়েছে।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে শিম ও গাজরের দাম ৪০ টাকা বেড়ে যথাক্রমে ১৮০ ও ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।। এক সপ্তাহ আগে শিম ও গাজরের কেজি ছিল যথাক্রমে ১৪০ ও ১২০ টাকা।