কোনো দলের নিবন্ধন বাতিল হওয়ার পেছনে কোন শর্ত পূরণ হয়নি, তা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে বলে উল্লেখ করেন ইসির সিনিয়র সচিব।
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে আগামী ২৪ থেকে ২৭ আগস্ট শুনানি করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
ইসি সচিব জানান, রোডম্যাপ থেকে ইসির প্রস্তুতি সম্পর্কে একটি ধারণা পাওয়া যাবে।
সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্র হতে পারে ৪৫ হাজার ৯৮টি...
সংশোধনী অনুযায়ী, কোনো আসনে একজন প্রার্থী থাকলেও তাকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী ঘোষণা করা হবে না।
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ২০০৮ সালে রাজনৈতিক দলগুলোর নিবন্ধন প্রথা চালু হয়। বর্তমানে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ৫০টি।
‘নির্বাচনে প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ব্যালট পদ্ধতি থাকবে।’
নির্বাচনের রোডম্যাপ তৈরি এবং তফসিল ঘোষণার প্রস্তুতিও চলছে। তফসিল ডিসেম্বরের শুরুর দিকে হতে পারে।
ইসি আব্দুর রহমানেল মাছউদ দ্য ডেইলি স্টারকে এ কথা জানান।
কয়েকজন নেতা বলেন, নির্বাচনে অংশ নিতে বিভিন্ন মহল থেকে তাদের ওপর চাপ দেওয়া হচ্ছে।
‘আমাদের বাধ্যবাধকতা আছে ৮ জানুয়ারির মধ্যে ইলেকশন করতে হবে।’
‘আগের মতো দিন নেই। কমিশন এবার নতুন আইন করেছে ভোটারদের জন্য।’
‘আমার বিশ্বাস, আমরা জাতিকে একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারব।’
‘নির্বাচন কারো জন্য অপেক্ষা করবে না।’
তিনি বলেন, একটি বড় দল অনুপস্থিত রয়েছে। যদি তারা নির্বাচনে আসতে চায় তাহলে সেক্ষেত্রে আমাদের নির্বাচনের তারিখ পিছিয়ে নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা রয়েছে।
রিজভী বলেন, দেশের জনগণ ভুয়া তফসিল প্রত্যাখ্যান করায় শেখ হাসিনা এখন তথাকথিত কিংস পার্টি, ভূইঁফোড় পার্টি, ড্রিঙ্কস পার্টি, ছিন্নমূল পার্টি তৈরি করে তাদের দিয়ে নির্বাচন করতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন।
তিনি বলেন, আরপিও অনুযায়ী, পুলিশের কমিশনার, বিভাগীয় কমিশনার এবং এর নীচের পদের কর্মকর্তাদের নির্বাচন কমিশনের অনুমতি ছাড়া বদলি করা যাবে না।
বুধবার দুপুরে কমনওয়েলথ প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট মিশনের সঙ্গে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
এর আগে, নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আন্তর্জাতিক সংস্থা ও গণমাধ্যমের আবেদনের সময়সীমা ২১ নভেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করেছিল ইসি।