তবে, এ আগুন ছড়ানোর কোনো সুযোগ নেই বলে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে।
ভবনটির অবস্থা ‘অনিরাপদ’ থাকায় উদ্ধার অভিযান শুরু করা যাচ্ছে না বলে জানান কর্মকর্তারা।
সন্ধ্যা ৭টা ৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
এক দৃষ্টি আকর্ষণ বিজ্ঞপ্তিতে ফায়ার সার্ভিস মিডিয়া সেল এ তথ্য জানিয়েছে।
সন্ধ্যায়ও কারখানার মূল চত্ত্বরের বাইরের অংশে লুটপাট চলতে দেখা গেছে।
কারখানার সহকারী মহাব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন, কারখানাটির কোনো কর্মী নিখোঁজের তালিকায় নেই।
তাদের মধ্যে রয়েছেন ১৩৯ পুরুষ, ৯৯ নারী (দুজন অন্তঃসত্ত্বা) ও ২২ শিশু।
ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকায় ১৫টি আগুনের ঘটনা ঘটে।
সপ্তম তলার কার্নিশ থেকে উদ্ধার শেষে মেয়েটিকে ভাটারা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
পাম্পে থাকা একটি লরি, একটি ট্রাক ও দুটি ট্রাক্টর পুড়ে গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের ১৪ ইউনিটের সঙ্গে কাজ করছে বিমান-নৌবাহিনী
‘আমরা যতটুকু তথ্য পেয়েছি, ভেতরে কেউ আটকা পড়েনি।’
আগুনের লেলিহান শিখা ছড়িয়ে পড়ায় কারখানার চারপাশের মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
ফায়ার সার্ভিস জানায়, রেস্টুরেন্টের কিচেনে আগুন লেগেছিল।
ফায়ার সার্ভিস ৭৫ জনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করেছে বলে জানিয়েছে।
রাত সোয়া ১২টা পর্যন্ত ওই ভবন থেকে ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা মোট ৬৫ জনকে উদ্ধার করেছে।
ফায়ার সার্ভিসের ৮টি ইউনিট ঘটনাস্থলে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।
বৈদ্যুতিক গোলযোগ, বিড়ি-সিগারেটের জ্বলন্ত টুকরা, চুলা ও গ্যাসের লাইন থেকে আগুন লাগার ঘটনা বেশি ঘটেছে।
‘এই আগুনে বস্তির অন্তত ৩০০ ঘর পুড়ে গেছে।’