বজ্রপাতে নাটোর, নওগাঁ ও নেত্রকোণায় তিন জন মারা গেছেন।
তাদের মধ্যে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে দুইজন, জামালগঞ্জ ও ছাতকে একজন করে এবং সিলেটের বিশ্বনাথ ও কোম্পানীগঞ্জে একজন করে মারা গেছেন।
ঠাকুরগাঁওয়ের সদর ও বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় তিনজন এবং পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলায় একজন মারা গেছেন।
রোববার তাদের মৃত্যু হয়।
‘বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তিনজন মারা যান।’
বাজ পড়ার পর ব্যক্তি শারীরিক ও মানসিক, উভয়ভাবেই ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন।
শনিবার বিকেলে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় তারা মারা যান।
সোহাগ তাদের বাড়ির ১০/১২টি মহিষকে ঘাস খাওয়াতে আব্দুল্লাহর চরে নিয়ে গিয়েছিলেন।
এ ধরনের বিপর্যয় থেকে যন্ত্রগুলোকে বাঁচাতে কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
শনিবার বিকেলে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় তারা মারা যান।
সোহাগ তাদের বাড়ির ১০/১২টি মহিষকে ঘাস খাওয়াতে আব্দুল্লাহর চরে নিয়ে গিয়েছিলেন।
এ ধরনের বিপর্যয় থেকে যন্ত্রগুলোকে বাঁচাতে কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
সোমবার সকাল থেকে সন্ধ্যার মধ্যে এসব দুর্ঘটনা ঘটে।
মাঠে মাঠে আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণের দাবি জানানো হয়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে প্রতি বছর বজ্রপাতে গড়ে ২৫০ জনের মৃত্যু হয়।
ঝালকাঠিতে বজ্রপাতে এক শিক্ষার্থীসহ তিন নারী নিহত হয়েছেন।
বাজ পড়ে দাহোদে চার, ভারুচে তিন, তাপিতে দুই এবং আহমেদাবাদ, আমরেলি, বনাসকান্থা, বাতোদ, খে়ড়া, মেহসানা, পাঁচমহল, সবরকান্থা, সুরাত, সুরেন্দ্রনগর ও দেবভূমি দ্বারকায় একজন করে মারা গেছেন।
হঠাৎ বজ্রপাতে জানালার পাশে বসা শিক্ষার্থীরা আহত হয়।
ব্রজপাতে ৩ জেলায় অন্তত ৪ জন মারা গেছেন ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।