ব্রজপাতে ৩ জেলায় অন্তত ৪ জন মারা গেছেন ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
প্রচণ্ড গরমে আর এক পশলা বৃষ্টির অপেক্ষায় ছিলেন রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থী মো. সাহাবুল হোসেন। আজ রোববার বিকেলে নগরীর হেতেম খাঁ এলাকায় বাড়ির ছাদে বৃষ্টিতে ভিজতে গিয়ে বজ্রপাতে তার মৃত্যু হয়েছে।
আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দক্ষিণপশ্চিম মৌসুমি বায়ু (বর্ষা) টেকনাফ উপকূল পর্যন্ত অগ্রসর হতে পারে
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০১১ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত দেশে বজ্রপাতে ২১৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে দশমিনা উপজেলার কাটাখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
বজ্রপাতে মানিকগঞ্জের শিবালয়ে এক কৃষক ও ফরিদপুরের চর ভদ্রাসনে এক নারী মারা গেছেন।
সারা দেশে বিক্ষিপ্তভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে আছে শিলা বৃষ্টির সম্ভাবনা।
আজ শুক্রবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ তথ্য জানিয়েছে।
নিহত ও আহতরা সে সময় একটি আমবাগানে কাজ করছিলেন।
হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলায় বজ্রপাতে ২ কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে উপজেলার পিঠাবাড়ি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার ধামারন এলাকার একটি বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে বজ্রপাতে ৩ শিশু মারা গেছে। এ ঘটনায় আরও এক শিশু আহত হয়েছে।
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলায় বজ্রপাতে ৯ জন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৪ জন।
ফরিদপুরের ২ উপজেলা ও মানিকগঞ্জের ঘিওরে বজ্রপাতে ৩ জন মারা গেছেন।
নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলায় বজ্রপাতে সাইদুর রহমান (৪৫) নামে একজন মারা গেছেন। আজ শনিবার দুপুরে কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী হোসেন দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নাটোরের সিংড়া উপজেলায় ব্রজপাতে জমির শেখ (৭০) নামে এক ব্যক্তি ও তার ১২ বছর বয়সী নাতি পাপ্পু হোসেন মারা গেছে। তারা ওই উপজেলার চৌগ্রামের বাসিন্দা।
লালমনিরহাট ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ভারতের বিহার রাজ্যের ৮ জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় বজ্রপাতে অন্তত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
মানিকগঞ্জে খেলার মাঠে বজ্রপাতের ঘটনায় ১৮ জন আহত হয়েছেন।
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে বজ্রপাতে রেজওয়ানুল হক শুকরু (৩৫) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।