নরসিংদীর বেলাব ও জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় বজ্রপাতে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে।
কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় এক নারী দগ্ধ হয়েছেন।
আবহাওয়া অধিদপ্তর পরামর্শ দিয়েছে, বজ্রপাতের একাধিক শব্দের মধ্যে সর্বশেষ যে শব্দটি শুনবেন সেই সময় থেকে কমপক্ষে ৩০ মিনিট ঘরে অবস্থান করতে হবে।
টহল দেওয়ার সময় বজ্রবৃষ্টি শুরু হয়। সীমান্তের আশপাশে কোনো বাড়িঘর না থাকায় নিরাপদ আশ্রয়ে পৌঁছানোর আগেই তারা বজ্রপাতের শিকার হন। ঘটনাস্থলেই মারা যান একজন।
আজ আবহাওয়া অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে দেওয়া এক সতর্কবার্তায় এ পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
তাদের মধ্যে ৪ জন মাঠে কৃষিকাজ করার সময় মারা যান।
কুমিল্লায় পাঁচজন, কিশোরগঞ্জের তিনজন, নেত্রকোণা দুইজন এবং শরীয়তপুর, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ, খুলনা ও চাঁদপুরে একজন করে মারা গেছেন।
হাওরে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় তাদের মৃত্যু হয়।
নেত্রকোণার খালিয়াজুরী উপজেলায় বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া, আরও একজন দগ্ধ হয়েছেন।
সোহাগ তাদের বাড়ির ১০/১২টি মহিষকে ঘাস খাওয়াতে আব্দুল্লাহর চরে নিয়ে গিয়েছিলেন।
এ ধরনের বিপর্যয় থেকে যন্ত্রগুলোকে বাঁচাতে কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
সোমবার সকাল থেকে সন্ধ্যার মধ্যে এসব দুর্ঘটনা ঘটে।
মাঠে মাঠে আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণের দাবি জানানো হয়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে প্রতি বছর বজ্রপাতে গড়ে ২৫০ জনের মৃত্যু হয়।
ঝালকাঠিতে বজ্রপাতে এক শিক্ষার্থীসহ তিন নারী নিহত হয়েছেন।
বাজ পড়ে দাহোদে চার, ভারুচে তিন, তাপিতে দুই এবং আহমেদাবাদ, আমরেলি, বনাসকান্থা, বাতোদ, খে়ড়া, মেহসানা, পাঁচমহল, সবরকান্থা, সুরাত, সুরেন্দ্রনগর ও দেবভূমি দ্বারকায় একজন করে মারা গেছেন।
হঠাৎ বজ্রপাতে জানালার পাশে বসা শিক্ষার্থীরা আহত হয়।
ব্রজপাতে ৩ জেলায় অন্তত ৪ জন মারা গেছেন ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
প্রচণ্ড গরমে আর এক পশলা বৃষ্টির অপেক্ষায় ছিলেন রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থী মো. সাহাবুল হোসেন। আজ রোববার বিকেলে নগরীর হেতেম খাঁ এলাকায় বাড়ির ছাদে বৃষ্টিতে ভিজতে গিয়ে বজ্রপাতে তার মৃত্যু হয়েছে।