সোমবার সকাল থেকে সন্ধ্যার মধ্যে এসব দুর্ঘটনা ঘটে।
মাঠে মাঠে আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণের দাবি জানানো হয়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে প্রতি বছর বজ্রপাতে গড়ে ২৫০ জনের মৃত্যু হয়।
ঝালকাঠিতে বজ্রপাতে এক শিক্ষার্থীসহ তিন নারী নিহত হয়েছেন।
বাজ পড়ে দাহোদে চার, ভারুচে তিন, তাপিতে দুই এবং আহমেদাবাদ, আমরেলি, বনাসকান্থা, বাতোদ, খে়ড়া, মেহসানা, পাঁচমহল, সবরকান্থা, সুরাত, সুরেন্দ্রনগর ও দেবভূমি দ্বারকায় একজন করে মারা গেছেন।
হঠাৎ বজ্রপাতে জানালার পাশে বসা শিক্ষার্থীরা আহত হয়।
ব্রজপাতে ৩ জেলায় অন্তত ৪ জন মারা গেছেন ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
প্রচণ্ড গরমে আর এক পশলা বৃষ্টির অপেক্ষায় ছিলেন রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থী মো. সাহাবুল হোসেন। আজ রোববার বিকেলে নগরীর হেতেম খাঁ এলাকায় বাড়ির ছাদে বৃষ্টিতে ভিজতে গিয়ে বজ্রপাতে তার মৃত্যু হয়েছে।
আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দক্ষিণপশ্চিম মৌসুমি বায়ু (বর্ষা) টেকনাফ উপকূল পর্যন্ত অগ্রসর হতে পারে
নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলায় বজ্রপাতে সাইদুর রহমান (৪৫) নামে একজন মারা গেছেন। আজ শনিবার দুপুরে কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী হোসেন দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নাটোরের সিংড়া উপজেলায় ব্রজপাতে জমির শেখ (৭০) নামে এক ব্যক্তি ও তার ১২ বছর বয়সী নাতি পাপ্পু হোসেন মারা গেছে। তারা ওই উপজেলার চৌগ্রামের বাসিন্দা।
লালমনিরহাট ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ভারতের বিহার রাজ্যের ৮ জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় বজ্রপাতে অন্তত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
মানিকগঞ্জে খেলার মাঠে বজ্রপাতের ঘটনায় ১৮ জন আহত হয়েছেন।
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে বজ্রপাতে রেজওয়ানুল হক শুকরু (৩৫) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
সিলেট বিভাগে গত ৫ দিনে বন্যা, বজ্রপাত ও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট অন্তত ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
কক্সবাজার জেলায় আজ রোববার বজ্রপাতে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গাজীপুরের কালিয়াকৈর ও কাপাসিয়ায় বজ্রপাতে ২ কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
সিরাজগঞ্জে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় আজ শুক্রবার দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়াও আহত হয়েছে অপর ৪ জন।