নরসিংদীর বেলাব ও জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় বজ্রপাতে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে।
কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় এক নারী দগ্ধ হয়েছেন।
আবহাওয়া অধিদপ্তর পরামর্শ দিয়েছে, বজ্রপাতের একাধিক শব্দের মধ্যে সর্বশেষ যে শব্দটি শুনবেন সেই সময় থেকে কমপক্ষে ৩০ মিনিট ঘরে অবস্থান করতে হবে।
টহল দেওয়ার সময় বজ্রবৃষ্টি শুরু হয়। সীমান্তের আশপাশে কোনো বাড়িঘর না থাকায় নিরাপদ আশ্রয়ে পৌঁছানোর আগেই তারা বজ্রপাতের শিকার হন। ঘটনাস্থলেই মারা যান একজন।
আজ আবহাওয়া অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে দেওয়া এক সতর্কবার্তায় এ পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
তাদের মধ্যে ৪ জন মাঠে কৃষিকাজ করার সময় মারা যান।
কুমিল্লায় পাঁচজন, কিশোরগঞ্জের তিনজন, নেত্রকোণা দুইজন এবং শরীয়তপুর, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ, খুলনা ও চাঁদপুরে একজন করে মারা গেছেন।
হাওরে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় তাদের মৃত্যু হয়।
নেত্রকোণার খালিয়াজুরী উপজেলায় বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া, আরও একজন দগ্ধ হয়েছেন।
আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দক্ষিণপশ্চিম মৌসুমি বায়ু (বর্ষা) টেকনাফ উপকূল পর্যন্ত অগ্রসর হতে পারে
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০১১ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত দেশে বজ্রপাতে ২১৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে দশমিনা উপজেলার কাটাখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
বজ্রপাতে মানিকগঞ্জের শিবালয়ে এক কৃষক ও ফরিদপুরের চর ভদ্রাসনে এক নারী মারা গেছেন।
সারা দেশে বিক্ষিপ্তভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে আছে শিলা বৃষ্টির সম্ভাবনা।
আজ শুক্রবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ তথ্য জানিয়েছে।
নিহত ও আহতরা সে সময় একটি আমবাগানে কাজ করছিলেন।
মৃতদের মধ্যে ৮ জন প্রতিকূল আবহাওয়ায় হাওরে বোরো ধান কাটছিলেন। একজন জমি থেকে গরু নিয়ে আনার সময় বজ্রপাতে মারা যান।
সিলেটের জৈন্তাপুরে ২ দফা বজ্রপাতে ৩ শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায় মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে ৩ জন মারা গেছেন।