কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই পরিকল্পনা দীর্ঘদিন ধরে অব্যবস্থাপনা, ঋণ ও মূলধন ঘাটতিতে জর্জরিত এ খাতে শৃঙ্খলা ও আমানতকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনবে বলে আশা করা হচ্ছে
গত ১১ মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ২৯ শতাংশ বেশি।
নারায়ণগঞ্জ জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) মো. আবদুল ওয়ারেস আনসারী জানতেন না তার পরিচয় ও তথ্য ব্যবহার করে ‘ওয়ারেস আনসারী’ সেজে কেউ বাংলাদেশ ব্যাংকে চাকরি করছেন!
গত ২১ মে বাংলাদেশ ব্যাংক পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৮ ব্যাংককে চিঠি দেয়। তাতে আর্থিক পরিস্থিতি সংকটাপন্ন হওয়ায় ব্যাংকগুলোকে লভ্যাংশ দিতে নিষিদ্ধ করা হয়।
গভর্নর বলেন, এই তহবিলে অভিযুক্তদের কাছ থেকে জব্দ করা বিভিন্ন ব্যাংক ও কোম্পানির শেয়ারসহ জব্দ করা সম্পত্তিও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
এ নিয়ে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে থাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট থেকে ১০১ মিলিয়ন ডলার চুরির মামলায় ৮৫ বার সময় নিল সিআইডি।
গত শুক্রবার অন্তবর্তীকালীন সরকার ব্যাংক রেজুলেশন অর্ডিন্যান্স ২০২৫-এর গেজেট প্রকাশ করে। বাংলাদেশ ব্যাংককে বেসরকারি, রাষ্ট্রায়ত্ত ও বিদেশিসহ দেশের ৬১ তফসিলি ব্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার...
কিছু ব্যাংক এখনো তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী মূলধন ধরে রাখতে পারলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী এই খাতে রয়েছে বড় ফারাক।
গত জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২৪ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলার।
গত আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠার পর ১১ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে। এর মধ্যে এই পাঁচ ব্যাংক ছিল।
সিঙ্গাপুরের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বিএফআইইউয়ের কাছে এস আলম গ্রুপ ও এর মালিকদের দেশে-বিদেশে থাকা সম্পদের বিস্তারিত তথ্য জানতে চেয়েছে।
গভর্নর জানান, যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ অন্যান্য দেশগুলোর কাছেও সহায়তা চাওয়া হয়েছে।
গত ১২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও আর্থিক গোয়েন্দা শাখা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধানকে পাঠানো এক চিঠিতে এ অনুরোধ জানানো হয়।
সাধারণত আকুর মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতি দুই মাস পরপর আমদানি বিল পরিশোধ করে এবং এই বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ কিছুটা কমে যায়।
‘এই তিন ব্যাংক আনুষ্ঠানিকভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টির জন্য আবেদন করেছে। তাদের আবেদন এখনো অনুমোদিত হয়নি।’
‘শক্তিশালী ব্যাংকগুলোর সঙ্গে একীভূত করে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করবে বাংলাদেশ ব্যাংক।’
গভর্নর বলেন, ‘আমরা কোনো শিল্পে প্রভাব ফেলছি না। প্রতিটি শিল্পকে কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এখানে কোনো হস্তক্ষেপ নেই, অর্থ আটকানো হচ্ছে না।’
‘আগামীকাল থেকে গ্রাহকরা যেকোনো অংকের অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন।’
অভিযোগ উঠেছে—এর ফলে শেষ পর্যন্ত লাভবান হয়েছে ইসলামী ব্যাংকের তৎকালীন নিয়ন্ত্রক বিতর্কিত এস আলম গ্রুপ।