‘বর্তমানে ২৭৪ বিজিপি সদস্য বিজিবির হেফাজতে রয়েছে।’
বর্তমানে ২৬০ বিজিপি সদস্য বিজিবির হেফাজতে আছে
গতকাল সকালেও আরও নয় বিজিপি সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আসেন।
আরাকান আর্মির হামলার মুখে গত ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে মিয়ানমারের নাগরিকরা বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে শুরু করেন।
নাইক্ষ্যংছড়ি দিয়ে মোট ১৭৯ জন বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছেন।
সকাল ৯টার দিকে তারা বাংলাদেশে ঢোকেন
নৌপথে কীভাবে তাদের ফেরত পাঠানো হলো দেখুন স্টার নিউজবাইটসে।
‘বিজিপি ছাড়াও তাদের মধ্যে মিয়ানমারের সেনা সদস্য, শুল্ক কর্মকর্তা ও ইমিগ্রেশন পুলিশের সদস্য রয়েছেন।’
বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় কক্সবাজারের ইনানীতে নৌ-বাহিনীর জেটিঘাট থেকে তাদের মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
নৌপথে কীভাবে তাদের ফেরত পাঠানো হলো দেখুন স্টার নিউজবাইটসে।
‘বিজিপি ছাড়াও তাদের মধ্যে মিয়ানমারের সেনা সদস্য, শুল্ক কর্মকর্তা ও ইমিগ্রেশন পুলিশের সদস্য রয়েছেন।’
বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় কক্সবাজারের ইনানীতে নৌ-বাহিনীর জেটিঘাট থেকে তাদের মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
বুধবার টেকনাফের উলুবনিয়া সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করা ৬৪ বিজিপি সদস্য টেকনাফের হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে অবস্থান করছেন।
তাদের আকাশপথে পাঠানো হবে প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ঢাকা।
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত ২২৯ জন পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
‘বিজিপি সদস্যদের নিরস্ত্রীকরণ করে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় নিরাপদ স্থানে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।’
কর্তব্যরত চিকিৎসক জানিয়েছেন, তাদের শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে ওপারে মায়ানমারে সেদেশের সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী আরাকান আর্মির মধ্যে চলা সংঘর্ষ থেমে থেমে আজ সারা দিন অব্যাহত ছিল।
‘আকাশ কিংবা সড়ক—কোন পথে কীভাবে তাদের ফিরিয়ে নেওয়া হবে, সেটা নিয়ে এখন আলোচনা চলছে।’