গত এপ্রিল একই পূর্বাভাস দিয়েছিল সংস্থাটি।
তবে, ২০২৬ সালে দারিদ্র্যের হার কমতে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
‘হুন্ডি কমে যাওয়ায় ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স আসা বেড়েছে।’
গত মাসে সরকার প্রায় দুই বিলিয়ন ডলার ঋণ পেয়েছে। এর আগের পাঁচ মাসের ঋণ পাওয়ার গড় ছিল ৩০৯ মিলিয়ন ডলার।
এর মধ্যে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তায় খরচ হবে।
স্নাতক শেষ করে স্নাতকোত্তর বা পিএইচডি পর্যায়ে যারা পড়ালেখা করছেন, তাদের জন্য চার মাসের ইন্টার্নশিপের সুযোগ করে দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
বিশ্বব্যাংকের অক্টোবরের কমোডিটি মার্কেট আউটলুকে ২০২৫ সালে বৈশ্বিক পণ্যমূল্য পাঁচ শতাংশ ও ২০২৬ সালে আরও দুই শতাংশ কমার পূর্বাভাস দিয়েছে।
প্রকল্প তিনটি স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন, পানি ও স্যানিটেশন সেবা বৃদ্ধি এবং সবুজ ও জলবায়ু-সহনশীল উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট।
এসব প্রস্তাবের মাধ্যমে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে ৫০০ মিলিয়ন ডলার ও এডিবির কাছ থেকে ৬০০ মিলিয়ন ডলার আশা করছে বাংলাদেশ।
বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়ানো ও ব্যবসা-বাণিজ্যের সমস্যাগুলো নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানান তিনি।
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের সংস্কার উদ্যোগে তিন বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
‘বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক প্রয়োজনে সহায়তা করবে,’ বলেন আবদুলায়ে সেক।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি বলেন, ‘তারা বেশ ইতিবাচক। এ বিষয়ে আরও আলোচনা হবে।’
উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় আসার জন্য আরও এক বিলিয়ন ডলার ঋণের বিষয়ে গত ৩ সেপ্টেম্বর থেকে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছে এডিবি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এডিবি ও বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে পৃথক দুটি বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত হয়।
এই টার্মিনালটি নির্মিত হলে বাংলাদেশের বৈশ্বিক বাণিজ্য প্রতিযোগিতা-সক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে। বন্দরের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির ফলে অনেকাংশে কমে আসবে আমদানি ও রপ্তানি ব্যয়।
‘প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো বাংলাদেশকে প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে এবং জলবায়ু পরিবর্তন ও অন্যান্য সংকট মোকাবিলায় সহায়তা করবে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিজিটাল প্রোগ্রেস অ্যান্ড ট্রেন্ডস রিপোর্ট-২০২৩ অনুযায়ী, ২০১৯ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের মাত্র ৪৬ শতাংশ প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার ব্যবহার করেছে এবং ৫০ শতাংশ কোম্পানির ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা...