আবহাওয়া অধিদপ্তরের জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ আজ বুধবার দুপুরে দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য জানান।
আগামী পরশু থেকেই বৃষ্টির প্রবণতা কমে আসবে এবং তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করবে।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া সুস্পষ্ট লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে আজ সারা দিনই বৃষ্টি থাকতে পারে।
একটি দুর্বল লঘুচাপের অক্ষ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে বিস্তৃত রয়েছে। আগামী ২৬ মে নাগাদ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।
আবহাওয়াবিদরা বলছেন, আজ বৃষ্টি হলেও তা দেশের উত্তর ও উত্তর–পূর্ব দিকের কিছু স্থানে হতে পারে। আগামীকাল সোমবার থেকে বৃষ্টির পরিধি বাড়তে পারে।
জানিয়েছেন আবহাওয়া অদিধপ্তরের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ।
‘আজকে ঢাকার তাপমাত্রা ৩৭ দশমিক দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।’
এর মধ্যে ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে—অনেকের মনেই ঘুরপাক খাচ্ছে এই প্রশ্ন।
আগামী অন্তত এক সপ্তাহের মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই।
৬ জুলাইয়ের পরে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমতে শুরু করবে।
‘গতকাল যেসব গাড়ি এসেছে, সেগুলো সাজেকে অবস্থান করছে। আজ ফিরতে পারবে বলে মনে হচ্ছে না।’
‘এখন এডিসের প্রজননস্থল ধ্বংস করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
‘ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে,’
জিইসি, মুরাদপুর, কাতালগঞ্জ ও বহদ্দারহাট এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, এসব এলাকার বেশিরভাগ রাস্তাঘাটে হাঁটু পানি। যাত্রীরা পানি ডিঙিয়েই কোনোভাবে চলাচলের চেষ্টা করছেন।
দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
চার জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, বিভাগে অন্তত ১৬ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়েছেন।
আজ ভোর ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে দেশের সর্বোচ্চ ১৫৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
৪ অঞ্চলের নদীবন্দরগুলোকে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।