আজকে আমরা এখানে উনার সাথে দেখা করেছি। এটি পুরোপুরি সৌজন্যমূলক একটি সাক্ষাত ছিল। এখানে আমরা কোনো রাজনৈতিক আলোচনা করিনি।
‘তারা হয়তো ভেবেছিল, বেগম খালেদা জিয়াকে কারারুদ্ধ করে দিলে বিএনপি ধ্বংস হয়ে যাবে।’
আদালত যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সেই সিদ্ধান্তের বাইরে আমরা কোনো কিছু করিনি।
‘যা-ই করতে হবে আইনের মাধ্যমে করতে হবে। যে আইনে তাকে বের করা হয়েছে, তাতে (বিদেশে যাওয়ার) সুযোগ নেই।’
রাত ৮টা ১০ মিনিটে গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবনে ফখরুল দেখা করতে যান।
‘এই সরকার জনগণের নির্বাচিত সরকার নয়। এদেরকে সরকার বলা যায় না, এরা শাসক। তার প্রমাণ এদের কথার মধ্যে দেখবেন’
বিভিন্ন কারণ উল্লেখ করে একটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এদিন শুনানি মুলতবি করা হয়।
আগামী নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
‘ব্যাপারটা হচ্ছে আইনি ব্যাপার। এখানে রাজনৈতিক কোনো ব্যাপার নেই।’
বিভিন্ন কারণ উল্লেখ করে একটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এদিন শুনানি মুলতবি করা হয়।
আগামী নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
‘ব্যাপারটা হচ্ছে আইনি ব্যাপার। এখানে রাজনৈতিক কোনো ব্যাপার নেই।’
‘আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের পরে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশের চিকিৎসার ক্ষেত্রে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কিছু করণীয় নেই’
‘নিষ্পত্তিকৃত দরখাস্ত পুনর্বিবেচনা করার কোনো অবকাশ আইনে থাকে না’
‘দেশে সব কাজই আইনের মাধ্যমে করতে হয়। আইনের বাইরে গিয়ে করলে সেটা খারাপ দৃষ্টান্ত সৃষ্টি হয়।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শুধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় খালেদা জিয়াকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মিথ্যাচার করেছেন।
তার সাজাটা স্থগিত করে তাকে বাড়িতে থাকার পারমিশন দেওয়া হয়েছে এবং তার চিকিৎসার ব্যবস্থা; সে নিজেই চিকিৎসা নিচ্ছে এখন। বাংলাদেশের সব থেকে দামি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
‘বিএনপি লড়াই করছে জণগণের মৌলিক অধিকারের জন্য, ভোটের অধিকারের জন্য, মানুষকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য।’
‘ইট ইজ আ পাস্ট ট্রানজেকশন। আমার মনে হয়, আইনের সেই অবস্থান থেকে সরকারের আর কিছু করার নেই।’