ট্রাম্প উল্লেখ করেন, ইরান-ইসরায়েলের সংঘাত নিরসনে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রস্তুত।
ইরানের সরকারি টিভি চ্যানেল জানিয়েছে, ইরানের বিপ্লবী রক্ষীবাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও শহরের পূর্বাঞ্চল আক্রান্ত হয়েছে। এসব জায়গায় আগুন ও ধোঁয়া দেখা গেছে এবং বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
টিভিতে প্রচারিত সংবাদে বলা হয়, ‘সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ বাঘেরি নিহত হয়েছেন।’
নেতানিয়াহু হুশিয়ারি দেন, ইরানের বিরুদ্ধে বড় আকারের সামরিক অভিযানের শুরুতে এটা ছিল প্রথম পর্যায়ের হামলা।
তেহরান ও অন্যান্য শহরে ইসরায়েলি হামলার কয়েক ঘণ্টা পর খামেনি তার বক্তব্যে বলেন, ‘জায়নবাদি শাসকদের জন্য ভয়াবহ শাস্তি অপেক্ষা করছে।‘
শুক্রবার সকালে তাসনিম সংবাদ সংস্থার বরাত দিয়ে রাষ্ট্রীয় টিভিতে আইআরজিসি প্রধানের মৃত্যুসংবাদ প্রচার করা হয়। সংবাদ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ‘রাতভর ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন সালামি।’
ইরানের গণমাধ্যম ও প্রত্যক্ষদর্শীরা বেশ কয়েকটি অবস্থানে বিস্ফোরণের তথ্য দিয়েছেন, যার মধ্যে তেহরানের মূল ইউরেনিয়াম পরিশোধনকেন্দ্রও অন্তর্ভুক্ত।
সাধারণ পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাব বাস্তবায়নের বাধ্যবাধকতা নেই। তবে এ ধরনের সিদ্ধান্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন কূটনীতিকরা। এই ভোটের সিদ্ধান্তে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের বিষয়ে বৈশ্বিক জনমতের প্রতিফলন...
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইসরায়েলের এক সামরিক কর্মকর্তা জানান, সম্ভবত অপহরণের এক মাসের মাথায় নাত্তাপং প্রাণ হারিয়েছিলেন।
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকে জাতিসংঘ ইসরায়েল-ফিলিস্তিনের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদে শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা হিসেবে বিবেচনা করে।
ইসরায়েলের প্রতিশোধমূলক হামলার শুরুতে ছিল আকাশ হামলা। পরবর্তীতে স্থল ও নৌপথেও আসতে থাকে তীব্র হামলা। অত্যাধুনিক অস্ত্র ও প্রযুক্তির ব্যবহারে ফিলিস্তিনিদের জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। দ্রুত বাড়তে থাকে...
গাজায় ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরুর পর স্কুলটিকে আশ্রয়কেন্দ্রে রূপান্তর করা হয়েছিল। গাজার অনেক বাস্তুচ্যুত মানুষ সেখানে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
গাজার হামাস নিয়ন্ত্রিত সরকারের গণমাধ্যম কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছ, ‘মাঠ পর্যায়ের তথ্য ও যাচাইকৃত বিশ্লেষণ ইঙ্গিত করছে যে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী এখন কার্যত গাজার মোট এলাকার প্রায় ৭৭ শতাংশ...
গাজায় মানবিক সহায়তার ওপর আরোপিত অবরোধের বিষয়টি আলাদা করে তুলে ধরে ডেভিড ল্যামি বলেছেন, ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে পররাষ্ট্র দপ্তরে ডেকে জানানো হয়েছে, ত্রাণ সহায়তার পথ বন্ধ করা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেন, 'লড়াই চলছে, আমরা অগ্রসর হচ্ছি। গাজার প্রতিটি ইঞ্চি আমরা দখলে নেব। সফল হতে হলে আমাদের এমনভাবে লড়তে হবে, যাতে কেউ আমাদের থামাতে না পারে।'
তেহরানে আয়োজন করা হয়েছিল তৃতীয় ইরান-আফ্রিকা অর্থনৈতিক সহযোগিতা সম্মেলন। সেই সংবাদ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শিরোনাম না হলেও প্রকাশিত হয়েছিল স্থানীয় পত্র-পত্রিকায়।
হাতকড়া পরিয়ে কোহেনকে সরিয়ে নেওয়ার আগমুহূর্তে তিনি সিনেটরদের উদ্দেশে বলেন, ‘ক্ষুধার্ত শিশুদের কাছে খাবার পৌঁছাতে ইসরায়েলের ওপর চাপ দিন।’
বিশ্লেষকদের মতে, এই নতুন পরিকল্পনা ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল গঠন ও ফিলিস্তিনিদের গণহারে তাদের নিজ ভূখণ্ড থেকে বিতাড়ণের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। এটি ‘মহাবিপর্যয়’ বা ‘নাকবা’ নামে পরিচিত।
ওই হামলার অন্যতম লক্ষ্য ছিল হোদেইদা বন্দর ও নিকটবর্তী শহর বাজিলের (ইসরায়েল থেকে দুই হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত) একটি কংক্রিট কারখানা।